ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

গোমস্তাপুরে মতিন তেলি হত্যার ঘটনায় তিনজন গ্রেপ্তার

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

মে ১২, ২০২৫, ০৪:২৬ পিএম

গোমস্তাপুরে মতিন তেলি হত্যার ঘটনায় তিনজন গ্রেপ্তার

গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা ইউনিয়নের হরিনগর (কালিতলা) গ্রামে মতিন তেলি হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। 

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, হরিনগর তেলিপাড়া গ্রামের মো. আরশাদ ওরফে আশা বইরার ছেলে মো. শুকুরুদ্দিন (৪২), তার স্ত্রী মোসা. পিয়ারা বেগম (৩৫) এবং তাদের ছেলে মো. পিয়ারুল ইসলাম ওরফে জিয়ারুল (২৩)।

গত ৯ মে মানিকগঞ্জে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। 

পুলিশ জানায়, শুকুরুদ্দিন ও তার স্ত্রী পিয়ারা বেগম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন।

ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে পুলিশ জানায়, মতিন তেলি তেল বিক্রির পাশাপাশি কবিরাজি চিকিৎসা করতেন। পিয়ারা বেগমের পেটের ব্যথা হলে চিকিৎসা না পেয়ে মতিন তেলির কবিরাজি চিকিৎসায় তিনি সুস্থ হন। এরপর থেকে শুকুরুদ্দিনের পরিবারের বিভিন্ন অসুস্থতায় মতিন তেলির নিয়মিত আসা-যাওয়া ছিল। এই সুযোগে মতিন তেলি পিয়ারা বেগমের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলেন।

২ মার্চ ঘটনার দিন পিয়ারা বেগম আবার পেটের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে রাত ৮টার দিকে মতিন তেলিকে চিকিৎসার জন্য ডাকেন। এ সময় পিয়ারা বেগমের স্বামী শুকুরুদ্দিন মিষ্টি কিনতে বাজারে যান। এই সুযোগে মতিন তেলি পিয়ারা বেগমের সঙ্গে জোর পূর্বক শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে পিয়ারা বেগম ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে এলোপাথাড়ি কোপাতে শুরু করেন। শুকুরুদ্দিন মিষ্টি নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে নিজেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মতিন তেলিকে কোপাতে থাকেন।

পিয়ারা বেগমের ছেলে পিয়ারুল বাড়িতে না থাকায়, ঘটনাটি শেষে পিয়ারা বেগম, শুকুরুদ্দিন এবং পিয়ারুল মিলে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। নিহত মতিন তেলির স্ত্রী তাদের বিরুদ্ধে গোমস্তাপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, আসামিরা তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে পুলিশের নজর এড়িয়ে গ্রেপ্তারে বিলম্ব ঘটায়। তবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা গ্রেপ্তার হন।

ইএইচ

Link copied!