ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি

মে ২৯, ২০২৫, ০৯:০৬ পিএম

অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট

যশোরের অভয়নগর উপজেলায় মতুয়া সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের যশোর জেলা শাখা। 

বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটী গ্রামের বেড়েধাপাড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর পরিদর্শন করেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

তারা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে ক্ষতিগ্রস্ত ১৯টি পরিবারের মাঝে সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

অবস্থানকালে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম মহাসচিব নির্মল কুমার বিট, যশোর জেলা কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক অলোক ঘোষ, যুগ্ম আহ্বায়ক সুদীপ্ত কুমার, সদস্য এম কে ঘোষ, সদস্য সন্তোষ স্বর, সুব্রত ঘোষ শুভ এবং অভয়নগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দল সভাপতি তরিকুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে মতুয়া সম্প্রদায়ের ১৯টি পরিবারের বসতবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রায় ৪৯ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের জানানো মতে, ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন জনকে আটক করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ২২ মে বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটী গ্রামের বেড়েধাপাড়ায় পিন্টু বিশ্বাসের বাড়িতে নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম নিহত হন। মৎস্যঘেরের জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ৬-৭ জন অস্ত্রধারী দুষ্কৃতকারী তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ওই রাতে বিক্ষুব্ধ জনতা পিন্টু বিশ্বাসের বাড়িসহ মতুয়া সম্প্রদায়ের ১৯টি পরিবারের ঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ইএইচ

Link copied!