ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫
Amar Sangbad

মুহুরী নদীর ভাঙন অংশে মেরামত কাজ শুরু

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

জুন ২২, ২০২৫, ০৬:২৫ পিএম

মুহুরী নদীর ভাঙন অংশে মেরামত কাজ শুরু

ফেনীর ফুলগাজীতে টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের ঢলের চাপে মুহুরী ও সিলোনিয়া নদীর দুটি স্থানে বাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। 

পানি কমে যাওয়ায় ভাঙন অংশে মেরামত কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।

শনিবার বিকেল থেকে ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের বণিকপাড়া গ্রামে মুহুরী নদীর ভাঙন অংশে জিও ব্যাগ ও বালুর বস্তা ফেলে মেরামত কাজ শুরু হয়। এতে কিছুটা হলেও জনজীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

রোববার দুপুরে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বন্যার পানি কমতে থাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা অনেকেই নিজ নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে ঘরের ভিতরে কাদা থাকায় অনেককে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিবছর জুন-জুলাই মাসে নিয়মিতভাবে বাঁধ ভাঙে, অথচ কর্তৃপক্ষ স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নেয় না। ফলে এলাকাবাসীকে বারবার দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এক নারী বলেন, “গত বছরের ভয়াবহ বন্যার ক্ষত এখনো শুকায়নি, তার আগেই আবার পানিতে ডুবে গেছি। খাবার ও সুপেয় পানির তীব্র সংকট রয়েছে।”

পাউবো সূত্রে জানা গেছে, বণিকপাড়ায় মুহুরী নদীর প্রায় ২০ মিটার ভাঙন অংশে জিও ব্যাগ ও বালুর বস্তা ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ড্রেজিংয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সন্ধ্যার মধ্যে মেরামত কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে পাউবো।

ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহরিয়া ইসলাম বলেন, “সংস্কার কাজ তদারকি করা হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পানিবন্দি মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে, যাতে কেউ উপেক্ষিত না থাকে।”

ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আকতার হোসেন মজুমদার জানান, মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রায় ৩৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের মানুষ প্রতিবছরের বন্যা ও ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে।

ইএইচ

Link copied!