ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫
Amar Sangbad

ঝিনাইদহে ভ্যান চালক হত্যা মামলায় ১৯ বছর পর ৪ জনের যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

জুন ২৩, ২০২৫, ০৭:৩৫ পিএম

ঝিনাইদহে ভ্যান চালক হত্যা মামলায় ১৯ বছর পর ৪ জনের যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহে চাঞ্চল্যকর রবিউল ইসলাম ওরফে রবে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার (২৩ জুন) বিকালে ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক উৎপল কুমার ভট্টাচার্য্য এই রায় ঘোষণা করেন। বাকী ১১ আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।

নিহত রবিউল ইসলাম রবে সদর উপজেলার বিষয়খালী গ্রামের মৃত ইনছার আলী শেখের ছেলে এবং পেশায় ভ্যানচালক ছিলেন। যাবজ্জীবন প্রাপ্তরা হলেন, বিষয়খালী  গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে মাজেদুল ইসলাম ওরফে মাজু, আশরাফের ছেলে রসুল, মৃত আফজাল হোসেনের ছেলে আজিজুল এবং মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে গোলাম রসুল। তবে বেকসুর খালাস পেয়েছেন মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সদর উপজেলার ৭নং মহারাজপুর ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান খুরশীদ আলম মিয়া। রায় ঘোষণার সময় সব আসামি এজলাসে উপস্থিত ছিলেন।

হত্যার ঘটনায় ২০০৬ সালের এপ্রিল মাসের ৪ তারিখে সদর থানায় মামলা করেন নিহতের ভাই আনোয়ার হোসেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০২৪ সালে আগস্ট মাসের ৩ তারিখে এই মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য্য হলেও সেদিন রায় ঘোষণা করা হয়নি। এভাবে রায় ঘোষণার অন্তত ৪টি নির্ধারিত দিনেও ঘোষণা করা হয়নি। অবশেষে সোমবার বিকালে রায় ঘোষণা করা হয়। মামলার বিবরণে জানা গেছে, নিহত রবিউল ইসলাম ওরফে রবের স্ত্রী আইরিন খাতুনের সাথে আসামি গোলাম রসুলের অনৈতিক সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে গ্রাম্য শালিসে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় গোলাম রসুলকে। গোলাম রসুল ও মামলার অন্যান্য আসামিরা তৎকালীন ইউপি মেম্বার খুরশীদ আলমের পক্ষের লোক ছিল।

শালিসের জেরে ২০০৬ সালের ১০ জানুয়ারি রাত আনুমানিক ৮টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে আসামি আজিজুল সহ অন্যান্যরা। সেদিন থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরে ওই বছরের এপ্রিল মাসের ৪ তারিখে পার্শ্ববর্তী হুমোদার বিলে খালের দক্ষিণ পাড় থেকে মাটিতে পুঁতে রাখা অবস্থায় উদ্ধার করা হয় রবিউল ইসলাম ওরফে রবের মরদেহ। তার ভাই আনোয়ার হোসেন তার মরদেহ শনাক্ত করেন। ওই দিন ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আরএস

 

Link copied!