ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

দিনাজপুরে চালের বাজার অস্থির, কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা

দিনাজপুর প্রতিনিধি

দিনাজপুর প্রতিনিধি

মার্চ ২০, ২০২৪, ০৪:২৪ পিএম

দিনাজপুরে চালের বাজার অস্থির, কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা
ছবি: সংগৃহিত

খাদ্য ভাণ্ডার দিনাজপুর জেলায় আবারো চালের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। সব ধরনের চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা।

গত এক সপ্তাহ আগে মিনিকেট চাল ৬৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। গুটি স্বর্ণ গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ টাকা। বর্তমানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকা। ২৮ চাল এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৪ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা, ২৯ চাল গত সপ্তাহে ছিল ৫২ টাকা, বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫৬ টাকায়, দিনাজপুরের সবচেয়ে বড় চালের বাজার বাহাদুর বাজারে চালের দাম কেজিতে বেড়েছে চার টাকা। ২৫ কেজির বস্তাতে দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১২৫ টাকা। ৫০ কেজির বস্তাতে দাম বেড়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। 

পাইকারি চাল ব্যবসায়ী রঞ্জিত জানান, মিল গেট থেকে বেশি দাম চাল কিনতে হচ্ছে তাদের। মিল মালিকরা সিন্ডিকেট করে এই চালের দাম নিয়ন্ত্রণ করছে।

পাইকারি ব্যবসায়ী রঞ্জিত আরো জানান, দিনাজপুরে চালের দাম একবার বাড়লে আর কখনোই কমেনা। বাজার মনিটরিং না থাকায় চালের দাম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। শ্রমিক দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ চাল কিনতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন।

চাল কিনতে আসা জহুরুল জানান, সারাদিন অটো চালিয়ে যা আয় রোজগার করেন, তা দিয়ে কোন মতে সংসার চলে। হঠাৎ করে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় তিনি বিপাকে পড়েছেন।

দিনাজপুর চেম্বার অফ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি হুমায়ুন রেজা শামীম জানান, ‘দিনাজপুরের হাটবাজারে চালের সরবরাহ নেই। নীল মালিকরা চাল কিনতে পারছেন না। সামনে ইরি ধান উঠলে  চালের দাম কিছুটা কমবে। ধান না উঠা পর্যন্ত চালের দাম কমার কোন সম্ভাবনা নেই। দিনাজপুর জেলায় যে পরিমাণ ধান উৎপাদন হয়। তা জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা সহ সারা দেশে সরবরাহ হয়ে থাকে।’

বেশ কিছুদিন চালের বাজার স্থিতিশীল থাকার পর আবারো চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় খেটে খাওয়া মানুষ বিপাকে পড়েছেন। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা গেলে চালের দাম কিছুটা কমতে পারে এমন অভিমত করেছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। 

জেলার যে সমস্ত মিল মালিক ও মজুতদার রয়েছেন। তাদের গুদামে অভিযান চালালে বাজারে স্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

পবিত্র রমজান মাসে চালের দাম বৃদ্ধিতে হতাশা প্রকাশ করেছেন খুচরা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম। খুচরা ব্যবসায়ী ও পাইকাররা মিল মালিক ও মজুতদারদেরকে দাম বাড়ার পিছনে হাতে রয়েছে।

পাইকারি ব্যবসায়ী এরশাদ জানান, হঠাৎ করে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় তার দোকানে চালের বিক্রি অনেক কমে গেছে।

এআরএস

Link copied!