ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ঢাবি ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ছাত্র অধিকার কর্মীকে মারধরের অভিযোগ

ঢাবি প্রতিবেদক

ঢাবি প্রতিবেদক

ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৩, ০৫:৪৬ পিএম

ঢাবি ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ছাত্র অধিকার কর্মীকে মারধরের অভিযোগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী তারেক রেজাকে আটকে রেখে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলে এ ঘটনা ঘটে। তারেক রেজা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

ভুক্তভোগী তারেক রেজা বলেন, "শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের নেতা রাব্বির নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া শহীদুল্লাহ্ হল ছাত্রলীগসহ অন্যান্য হলের ৮-১০ জন ছাত্রলীগ কর্মী এতে জড়িত ছিলেন। তারাই আমাকে শহীদুল্লাহ্ হলে আটকে রেখে নির্যাতন করেছে। 

রাত ৯টার দিকে আমাকে শহীদুল্লাহ হলের সামনে থেকে কয়েকজন ধরে নিয়ে যায়। পরে বিভিন্ন জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি নেয়। ৮-১০ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মী প্রায় এক ঘণ্টা আমাকে হেনস্তা ও মারধর করে। পরে দুইজন স্যার আসলে আমাকে ছেড়ে দেয়। কারণ ছাড়াই আমাকে অনেক মারধর করা হয়েছে। আমার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।"

ঢাবি শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আসিফ মাহমুদ বলেন, "ঢাবি শাখার সাবেক সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমানের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করি।

মিছিল শেষ হওয়ার পর শহীদুল্লাহ হলের সামনে থেকে তাকে তুলে নিয়ে যায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে আমরা প্রক্টর স্যার ও হল প্রশাসনকে অবহিত করি। এসময় তাকে কিল-ঘুষিসহ বেল্ট, স্টাম্প ও  দিয়ে মারধর করে। পরে হাউস টিউটর স্যাররা গেলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।"

হল শাখা ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনীম বলেন, "চেতনাবিরোধী ক্যাম্পাসে বিতর্কিত কোন সংগঠনের কর্মী সন্দেহে হলের নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাকে মারধরও করা হয়নি শুধু জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কিছুক্ষণ রাখা হয়েছিলো। পরবর্তীতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।"

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাবেদ হোসেন বলেন, "প্রক্টর আমাকে বিষয়টি অবহিত করার পর তাৎক্ষণিক আমি সেখেনে হাউজ টিউটর পাঠিয়েছে। তারা বিষয়টি দেখেছেন। পরিস্থিতি এখন অনূকূলে রয়েছে।"

ঢাবি প্রক্টর একেএম গোলাম রব্বানী বলেন, "আমি আমাদের এক ছাত্রের বরাত দিয়ে ঘটনা জানতে পেরেছি রাত ১০ টার দিকে। আমি তাৎক্ষণিক শহীদুল্লাহ্ হল প্রাধ্যক্ষকে ফোন দিয়ে জানাই। তিনি ছেলেটিকে দ্রুত ছাড়ানোর ব্যবস্থা করেছেন। তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, আটকে রেখে নির্যাতনের ঘটনা সত্যতা প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।"

টিএইচ

Link copied!