ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

সিলেট ওসমানী মেডিকেলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ

সিলেট ব্যুরো:

সিলেট ব্যুরো:

সেপ্টেম্বর ২, ২০২৪, ১২:০৫ পিএম

সিলেট ওসমানী মেডিকেলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে সব ধরনের ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়াও শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদেরও প্রতিষ্ঠানের ভেতরে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

শনিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে অধ্যক্ষ ডা. শিশির রঞ্জন চক্রবর্তীর সই করা এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, ‘সিলেট ওসমানী মেডিকেলের কলেজ ক্যাম্পাস ও হলগুলোয় ছাত্র-ছাত্রীদের সব ধরনের রাজনৈতিক দলের (ছাত্রদল, ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, ছাত্রী সংস্থা, ঐতিহ্য, অঙ্গীকার, সুহৃদ ও যেকোনও রাজনৈতিক দল) কার্যক্রম, রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক লবিং ও ক্লাবগুলোয় রাজনৈতিক তৎপরতা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

‘ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ সম্পর্কিত ১৯৯৪ সালের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে ২০২৪ সালে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।’

এসব তথ্য নিশ্চিত করে ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. শিশির রঞ্জন চক্রবর্তী জানান, সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে। তাদের দাবি বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ভবিষ্যতে মেডিকেল কলেজের কোনো শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের রাজনীতিতে সংশ্লিষ্টতা খোঁজ মিললে তাৎক্ষণিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ওসমানী মেডিকেল কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠিত ২৯ আগস্টের কাউন্সিলে গঠিত তদন্ত কমিটি ৩১ আগস্টের সুপারিশ করে। ওই সুপারিশ অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ ছাড়া একই প্রজ্ঞাপনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে ছয় জন চিকিৎসককে সব কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা হয়। পাশাপাশি তাদের বদলির পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।

একই অভিযোগে আরও তিন জন শিক্ষক এবং আন্দোলন চলাকালে মধ্যরাতে মেয়েদের হল থেকে বের করে দেওয়ায় আরও দুজন শিক্ষককে শোকজ করেছে কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে আন্দোলনের সময় হুমকি ও হামলায় জড়িত থাকায় সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের তালিকার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন ব্যাচের আট চিকিৎসককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।

বিআরইউ

Link copied!