ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের নতুন সম্ভাবনা: প্রফেশনাল ভিসা ক্যাটাগরি থ্রি

আশরাফুল মামুন, মালয়েশিয়া

আশরাফুল মামুন, মালয়েশিয়া

মার্চ ১৩, ২০২৫, ০৭:৩৮ পিএম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের নতুন সম্ভাবনা: প্রফেশনাল ভিসা ক্যাটাগরি থ্রি

বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য মালয়েশিয়ায় প্রফেশনাল ভিসা অনুমোদন দীর্ঘ সময় মন্দায় ছিল। ২০১৫ সালের আগে, ক্যাটাগরি ১ এবং ২ এর প্রফেশনাল ভিসায় অসংখ্য বাংলাদেশী কর্মী মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানে নিয়োজিত ছিলেন। তবে বিভিন্ন অভিযোগের কারণে বাংলাদেশীদের জন্য প্রফেশনাল ভিসা অনুমোদন স্থগিত হয়ে যায়।

এ বছর আবারও বাংলাদেশী দক্ষ জনশক্তির জন্য ক্যাটাগরি ৩ প্রফেশনাল ভিসা চালু করা হয়েছে।

মালয়েশিয়ায় স্বনামধন্য বাংলাদেশী কোম্পানি গ্রান্ড মিজান ইন্টারট্রেডার্স প্রথম দফায় কয়েক শতাধিক ক্যাটাগরি ৩ প্রফেশনাল ভিসার অনুমোদন পেয়েছে।

বুধবার রাতে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মিজান গ্রান্ড ইন্টারট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী দাতু মিজান প্রফেশনাল ভিসার টেকনিক্যাল এক্সপার্ট দলকে স্বাগত জানান।

দাতু মিজান বলেন, "এই প্রফেশনাল ভিসার বিশেষত্ব হলো উচ্চ হারে লক্ষাধিক টাকার বেতন প্রদান, যে কোন সময় দেশে আসা-যাওয়া করা, দুই বছরের ভিসা একসাথে অনুমোদন, স্ত্রী ও সন্তানদের মালয়েশিয়ায় থাকার সুবিধা এবং ছেলে-মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থা। এছাড়া, কলিং ওয়ার্কার বা শ্রমিক ভিসার তুলনায় আরও অনেক সুবিধা রয়েছে। তবে ভিসার খরচ কিছুটা বেশি এবং এই ক্যাটাগরিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ কর্মী, যেমন ইঞ্জিনিয়ার, টেকনোলজিস্ট, চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া হয়।"

২০১৬ সালের পর বাংলাদেশিদের জন্য প্রফেশনাল ভিসা নবায়ন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যারা ঐ সময় ক্যাটাগরি ১ এবং ২ এর অধীনে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন, তাদের ভিসা এক বছর পর আর নবায়ন করা হয়নি, যার ফলে অনেক বাংলাদেশী অবৈধ হয়ে পড়েন।

তবে, সম্প্রতি কিছু সংশোধনীর পর, মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (কেডিএন) আবারও প্রফেশনাল ভিসা ক্যাটাগরি ৩ এর অনুমোদন দিচ্ছে।

মালয়েশিয়ার কমিউনিটি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কলিং ভিসায় মূলত নির্মাণ শ্রমিক, কারখানা শ্রমিক, বাগান শ্রমিক খাতে প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগ পেয়েছেন। তবে প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশী কর্মীদের নিয়োগের সুযোগ ছিল না। মালয়েশিয়ায় সব সেক্টরেই বাংলাদেশী কর্মীর ব্যাপক চাহিদা ও জনপ্রিয়তা রয়েছে। যদি দুই দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রফেশনাল ভিসার অনুমোদন আরও বেগবান করা হয়, তবে মালয়েশিয়া টেকনোলজি ও প্রফেশনাল খাতে বাংলাদেশী কর্মীদের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবে।

ইএইচ

Link copied!