ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
গবেষণা

চটপটি-ফুচকা, ছোলামুড়ি ও শরবতসহ ৬ খাবারে ডায়রিয়ার জীবাণু

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জুন ৯, ২০২৪, ০৯:১১ পিএম

চটপটি-ফুচকা, ছোলামুড়ি ও শরবতসহ ৬ খাবারে ডায়রিয়ার জীবাণু

রাজধানীতে স্ট্রিট ফুড এখন দারুণ জনপ্রিয়। ভিড় লেগেই থাকে চটপটি, ফুচকা আর শরবতের দোকানে। স্কুল, কলেজ, পার্ক কোথায় নেই এসব খাবার। স্বাস্থ্য ঝুঁকির শঙ্কা থাকলেও দাম কম হওয়ায় চাহিদা ব্যাপক। তবে, রাস্তার পাশে খোলা অবস্থায় বিক্রি হওয়া চটপটি, ছোলামুড়ি, স্যান্ডউইচ, আখের রস, অ্যালোভেরা শরবত ও মিক্সড সালাদে মিলেছে উচ্চ মাত্রার ডায়রিয়ার জীবাণু। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় এর প্রমাণ মিলেছে।

রোববার সকালে সংস্থাটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ সাইন্সের প্রধান বিজ্ঞানী মো. লুতফুল কবীর।

এতে জানানো হয়, ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা এই ছয়টি খাবারের ৪৫০টি নমুনা পরীক্ষা করেছেন গবেষকরা। এসব খাবার যে নিরাপদ নয়, গবেষণায় তার প্রমাণও মিলেছে। পথের ছোলামুড়ি, চটপটি, স্যান্ডউইচ, আখের রস, অ্যালোভেরা জুস ও মিক্সড সালাদ নিয়ে গবেষণা করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। সহযোগিতা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর এডভান্সড রিসার্চ সায়েন্স।

এসব খাবারে মিলেছে মাত্রাতিরিক্ত ই-কোলাই, এসপিপি ও সালমেনেলার মতো মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর জীবাণু। যা ডায়রিয়া ও পেটের পীড়ার জন্য দায়ী বলে জানান গবেষকরা। তাই রাস্তার এসব খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ সাইন্সের প্রধান বিজ্ঞানী মো. লুতফুল কবীর বলেন, ‘এসব খাবারে ই-কোলাই-সালমেনেলা উপস্থিত থাকার কথা না। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত ই-কলাই, সালমোনাই পাওয়া গেছে। পাশাপাশি ভিবরিও এসপিপি ও পাওয়া গেছে। এসব খাবার খেয়ে মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে।’

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এইচ এম সফিকুজ্জামান জানান, কোনো লাইসেন্স ছাড়াই রাস্তায় খাবার বিক্রেতারা ব্যবসা করছেন। তাদেরকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার পরিকল্পনা রয়েছে।  

সড়কে খাবারের মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি সাধারণকেও সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

আরএস

Link copied!