ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

নতুন পথে বিশ্ববাজারে ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৩, ০৪:৩৭ পিএম

নতুন পথে বিশ্ববাজারে ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি

কৃষ্ণসাগরের নতুন পথ ব্যবহার করে বিশ্ববাজারে শস্য রপ্তানি শুরু করেছে ইউক্রেন। ইতোমধ্যে খাদ্য শস্য নেওয়ার জন্য মিসর ও ইসরায়েলের দুটি কার্গো জাহাজ  ইউক্রেনের বন্দরে পৌঁছেছে।

ইউক্রেনের বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনিবার (১৬ আগস্ট) এগুলো চোরনোমোরস্ক বন্দরে পৌঁছায়।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই জাহাজগুলোতে ২০ হাজার টন গম বোঝাই করে তা বিশ্ববাজারে রপ্তানি করা হবে। ইউক্রেনের কৃষি মন্ত্রণালয় বলেছে, এগুলোতে মালামাল বোঝাই করে মিসর ও ইসরায়েলে পাঠানো হবে।

স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, কৃষ্ণসাগরে চলাচলকারী জাহাজগুলোর সুরক্ষার ব্যাপারে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার পর প্রথমবারের মতো কোনো বেসামরিক জাহাজ ইউক্রেন বন্দরে পৌঁছেছে। এর আগে শুধু ইউক্রেন থেকে ছেড়ে যাওয়া জাহাজগুলোই নতুন এ পথ ব্যবহার করত।

ইউক্রেনের উপপ্রধানমন্ত্রী ওলেকসান্দর কুবরাকোভের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পালাউয়ের পতাকাবাহী জাহাজ দুটির নাম রেজিলিয়েন্ট আরোইয়াত ও আফ্রিকা। জাহাজের নাবিকদের মধ্যে রয়েছেন ইউক্রেন, তুরস্ক, আজারবাইজান ও মিসরের নাগরিকরা।

ইউক্রেনের বন্দর থেকে শস্য রপ্তানির বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় একটি চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার পরে কিয়েভ একতরফাভাবে নতুন করিডোরের ঘোষণা দেয়। এই পথ কৃষ্ণসাগরের পশ্চিম উপকূলের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করেছে।

বিশ্ববাজারে সূর্যমুখী তেল, যব, ভুট্টা ও গমের মতো খাদ্যশস্যের বড় যোগানদাতা দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম ইউক্রেন। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরু করার পর মস্কোর নৌবাহিনী দেশটির কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়। এ কারণে রপ্তানির জন্য রাখা দুই কোটি টন শস্য আটকা পড়ে।

মূলত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার অনেকগুলো দেশ ইউক্রেন থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যশস্য আমদানি করে। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বে খাদ্যের দাম বেড়ে যায় এবং খাদ্য সংকট দেখা দেয়। এগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সুদান, ইথিওপিয়াসহ কিছু দেশের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তা প্রয়োজন।

এআরএস

Link copied!