ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

‘প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট’ প্রত্যাহার হলে মুক্তি মিলবে ফখরুল-খসরুর

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪, ০১:৫৯ পিএম

‘প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট’ প্রত্যাহার হলে মুক্তি মিলবে ফখরুল-খসরুর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সবগুলো মামলার জামিনের পরে ‘প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট’ প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করেছে আইনজীবীরা।

দুই শীর্ষ নেতার অন্যতম আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার আমার সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তারা বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে যেসব মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেইসব মামলায় আদালত থেকে ওনারা জামিন পেয়েছেন। যেহেতু ওইসব মামলায় আদালতে হাজিরার জন্য প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট ছিল সেসব ওয়ারেন্টসমূহ প্রত্যাহার করার আইনি বিধান রয়েছে।

‘আমরা ওইসব প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট প্রত্যাহারের জন্য কাজ ইতোমধ্যে শুরু করছি। এগুলো দুপুরে শেষ হলে ওনারা মুক্তি পাবেন। আমরা আশা করছি বিকালেই প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট প্রত্যাহারের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছে যাবে।’

অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার জানান, বিএনপি মহাসচিবের ১৩টি মামলায় প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট রয়েছে।

ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশের দিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের বিএনপির এ দুই জ্যেষ্ঠ নেতার জামিন মঞ্জুর করেন। এই মামলার জামিনের আগে আরও ১০টি মামলায় তাদের জামিন হয়েছে।

তাদের আইনজীবী সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা জামিন হয়ে যাওয়ায় এখন তাদের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই। 
এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর গোয়েন্দা পুলিশ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে এবং ২ নভেম্বর দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় এবং পরে ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

রহিম/ইএইচ

Link copied!