ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

অবৈধ সম্পদ অর্জন: রণজিত পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের ৪ মামলা

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৬:২৬ পিএম

অবৈধ সম্পদ অর্জন: রণজিত পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের ৪ মামলা

সাড়ে ১৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২১৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে যশোর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রণজিত কুমার রায় এবং তার স্ত্রী নিয়তি রানী রায় ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে পৃথক চার মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা/দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

প্রথম মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, যশোর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রণজিত কুমার রায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সংগতিবিহীন ৬ কোটি ১২ লাখ টাকা নিজ ভোগদখলে রেখেছেন। এছাড়া তার নিজ নামে ২৫ ব্যাংক হিসাবে ৩৯ কোটি টাকার সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগে প্রথম মামলা দায়ের করা হয়েছে।

অন্যদিকে দ্বিতীয় মামলায় তার স্ত্রী নিয়তি রানী রায় ও রণজিত কুমার রায়কে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১ কোটি ৯৯ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর স্ত্রীর ২১ ব্যাংক হিসাবে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা রয়েছে।

তৃতীয় মামলায় রণজিত কুমার রায় ও ছেলে রাজিব কুমার রায়কে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর রাজিবের ৬৯ ব্যাংক হিসাবে ১৬২ কোটি ৩৪ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

সর্বশেষ চতুর্থ মামলায় রণজিত কুমার রায় ও ছেলে সজিব কুমার রায়কে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সজিবের ১৮ ব্যাংক হিসাবে ৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

আরএস

Link copied!