ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

যেসব অভ্যাসে ভালো রাখবে হার্টের স্বাস্থ্য

সাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া

মে ১০, ২০২২, ০৬:৩১ পিএম

যেসব অভ্যাসে ভালো রাখবে হার্টের স্বাস্থ্য

শরীর সুস্থ রাখতে হার্টের সুস্থতা অনেক বেশি দরকার। আর এ জন্য দরকার স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের অভ্যাস গড়ে তোলা। আর তা যেন হয় জীবনের শুরুর দিক থেকে। সুস্থ জীবনযাপন হার্টের যেকোনো রোগ থেকে আপনাকে দূরে রাখেবে। তবে এ অভ্যাগুলো যেন ছোট বয়স থেকে গড়ে তোলা যায়, সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।

হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখার প্রধান শর্ত হলো পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। হৃদপিণ্ডের কার্যক্ষমতা ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ঠিক রাখার জন্য প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ফাস্ট ফুড বাদ দেওয়াই ভালো। পুষ্টিকর খাবার হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে সহায়ক।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন : শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য। এটি হৃৎপিণ্ডের পেশিকে শক্তিশালী করতে, শরীরের ওজন ভালো রাখতে এবং উচ্চ কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করা এবং উচ্চ রক্তচাপ থেকে ধমনির ক্ষতি থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে, যা হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের কারণ হতে পারে। দুই ধরনের ব্যায়াম, যা প্রতিদিন করা উচিত।
  
ধূমপান ত্যাগ করুন এবং ধূমপান থেকে দূরে থাকুন : হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনি শরীরের অন্যান্য অঙ্গে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাট জমা হয়, যা হৃৎপিণ্ডে রক্তের প্রবাহকে কমিয়ে দেয় এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। করোনারি ধমনিতে এই জমাট বাঁধা এবং সংকীর্ণতা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটতে পারে।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন : মানসিক চাপ কখনো কখনো উচ্চ রক্তচাপের দিকে পরিচালিত করতে পারে এবং এর ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে পারে। ধূমপান যেমন হৃদরোগের জন্য দায়ী, তেমনি মানসিক চাপও সমানভাবে দায়ী। মানসিক চাপ দূরে রাখতে একজন মানুষকে অবশ্যই রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।

যাদের ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদেরও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি।  যদি আপনার হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে তাহলে দ্রুত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

আমারসংবাদ/আর এইচ

Link copied!