ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
ভিটামিন এ-এর অভাব

শিশুর রাতকানা রোগ প্রতিরোধে যা করবেন

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

জুন ৪, ২০২৪, ০৩:৪২ পিএম

শিশুর রাতকানা রোগ প্রতিরোধে যা করবেন
ছবি: সংগৃহীত

জেরোপথ্যালমিয়া নামের এক ধরনের রোগ, যা ভিটামিন এ-এর অভাবে হয়ে থাকে। এই রোগের মোট ৮ থেকে ৯টি পর্যায় আছে। এর মধ্যে শেষ পর্যায় চোখের কর্নিয়া একদম নষ্ট হয়ে যায়। রোগী সম্পূর্ণরূপে দৃষ্টিশক্তি হারান। তবে এই রোগের প্রথম পর্যায়টি হচ্ছে রাতকানা রোগ।

ভিটামিন এ-এর অভাবে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে শিশুরা রাতকানা রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। আমাদের দেশে ৬ বছর বয়সের শিশুরা রাতকানা রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।

রোগের কারণ

১. শরীরে ভিটামিন এ-এর অভাব।

২. বাচ্চা অল্প ওজনের জন্ম হলে অর্থাৎ অপুষ্টিতে ভোগা শিশুরা এ রোগে আক্রান্ত বেশি হয়।

৩. নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া ইত্যাদি রোগ হলে।

৪. বাড়ন্ত বয়সের শিশুদের অতিরিক্ত খাদ্যের চাহিদা পূরণ না হলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

রাতকানার লক্ষণ

• প্রাথমিক পর্যায়ে ভোরের ও সন্ধ্যার অল্প আলোতে দেখতে অসুবিধা হয়।

• পরে চোখ শুষ্ক অনুভূত হয়।

• চোখে ছোট ছোট ছাই রঙের দাগ দেখা দেয়।

• চোখের কর্নিয়ায় ঘা হয়ে কর্নিয়া ঘোলাটে হয়ে যায়।

• অনেক সময় কর্নিয়ায় ফোঁড়ার মতো দেখা দেয়।

প্রতিরোধে করণীয়

১. মায়ের দুধে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে। তাই জন্মের পর শিশুকে মায়ের শালদুধ খাওয়াতে হবে।

২. সন্তানকে জন্মের প্রথম পাঁচ সপ্তাহ মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। সম্ভব হলে ২ বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।

৩. ৯ মাস বয়সে শিশুকে হামের টিকার সঙ্গে একটি নীল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।

৪. ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে বছরে দুবার ৬ মাস অন্তর অন্তর জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বা জাতীয় টিকা দিবসের সময় একটি লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।

৫. শিশুকে কোনোভাবে অপুষ্টিতে ভুগতে দেওয়া যাবে না।

৬. ছোটবেলা থেকে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে।

৭. বাচ্চা হাম, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হলে দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

আরএস

 

 

 

 

Link copied!