ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এডিসি হারুন যতখানি অন্যায় করেছেন, ততটুকু শাস্তি পাবেন

মো. মাসুম বিল্লাহ

সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম

এডিসি হারুন যতখানি অন্যায় করেছেন, ততটুকু শাস্তি পাবেন

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ যতখানি অন্যায় করেছেন, ততটুকু শাস্তি পাবেন।

রোববার দুপুরে ঢাকার আফতাবনগরের পাসপোর্ট অফিসের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

ছাত্রলীগের দুই নেতাকে থানায় নিয়ে নির্মমভাবে মারধরের ঘটনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটা যে করেছে, পুলিশ হোক, যে-ই হোক, যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই হবে। কেন করেছে, কী করেছে, আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করি। তার এই পুরো কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে জবাবদিহি করতে হবে।’

এ সময় সাংবাদিকরা মন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন করেন যে এডিসি হারুন বিভিন্ন সময় সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ও সহকর্মীদের মারধর করেছেন। এসব ঘটনা ঘটিয়ে তিনি কখনোই বিচারের মুখোমুখি হননি।

জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এই ঘটনাটি প্রথম উল্লেখযোগ্যভাবে এসেছে। আমরা এটা দেখে নিই। এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি, অবশ্যই তিনি যতখানি অন্যায় করেছেন, ততখানি শাস্তি তিনি পাবেন।’

প্রসঙ্গত, শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।

আহতরা হলেন— ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম।

ভুক্তভোগী ও তাদের সহপাঠীদের অভিযোগ, পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ তাদের থানায় নিয়ে বেদমভাবে পিটিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতা পরিচয় দেওয়ার পরও হারুনের সঙ্গে ১০-১৫ জন পুলিশ সদস্য মিলে তাদের পেটান। এর মধ্যে নাঈমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার মুখমণ্ডল মারাত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত বর্ণনায় ছাত্রলীগ নেতারা জানান, পুলিশের ৩১ ব্যাচের ক্যাডার এডিসি হারুন শনিবার রাতে ৩৩ ব্যাচের আরেক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তার স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। নারী কর্মকর্তার স্বামীও একজন ক্যাডার কর্মকর্তা।

তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সেটি হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এরই জেরে পুলিশ ডেকে এনে তাদের থানায় নিয়ে নির্মম নির্যাতন করে।

ঘটনার পর রোববার দুপুরে এডিসি হারুনকে ডিএমপির রমনা বিভাগ থেকে প্রত্যাহার করে দাঙ্গা দমন বা পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। পরে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন স্বাক্ষরিত এক আদেশে হারুনকে এপিবিএন-এ বদলি করা হয়েছে।

এছাড়াও ওই ঘটনায় একটি বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের নির্দেশে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

আরএস

 

Link copied!