ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
সাবেক মার্কিন কূটনীতিক

বাংলাদেশে ১/১১’র ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে যুক্তরাষ্ট্র ভুল করেছে

আমার সংবাদ ধর্ম ডেস্ক

মার্চ ৮, ২০২৫, ০৫:৩৯ পিএম

বাংলাদেশে ১/১১’র ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে যুক্তরাষ্ট্র ভুল করেছে
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন সাবেক দুই মার্কিন কূটনীতিক

সাবেক মার্কিন কূটনীতিক জন এফ ড্যানিলোভিজ বলেছেন, ২০০৭-০৮ সালে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির কিছু ভুল ছিল। সে সময় মার্কিন সরকার প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারে যথেষ্ট মনোযোগ দেয়নি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সমর্থন নিয়ে সেই ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করছে।

তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন, তাদের অর্থায়ন নীতি এবং চলমান সংস্কারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত। নাগরিক সমাজকে আরও সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে। এছাড়া গত ১৭ বছরে বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে এনে এসব অর্থ সুশাসন সংস্কারের জন্য ব্যবহার করা উচিত।

শনিবার (৮ মার্চ) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘নতুন ভোরের পথে ঢাকা: গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন গতিপথ’ শীর্ষক আলোচনা সভা করে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস)।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান। আলোচক হিসেবে ছিলেন সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি. মাইলাম এবং সাবেক মার্কিন কূটনীতিক জন এফ ড্যানিলোভিজ। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন বিদেশি মিশনের কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের সদস্য, গণমাধ্যমকর্মী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

জন এফ ড্যানিলোভিজ বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে এক তথ্য যুদ্ধের সম্মুখীন। মার্কিন সরকার মিডিয়া ভিত্তিক বিভ্রান্তিমূলক তথ্য মোকাবিলায় কাজ করছে। বাংলাদেশে নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য মার্কিন তহবিল সম্পর্কে দেওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিবৃতিও বিভ্রান্তিকর। যা মূলত কিছু ব্যক্তি দ্বারা প্রচারিত, যারা দুই দেশের সম্পর্ক অস্থিতিশীল করতে চায়। সেন্ট মার্টিন দ্বীপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কার্যক্রম সম্পর্কিত বিভ্রান্তিমূলক তথ্য নিছক মিথ্যা প্রচারণা, যা কিছু গোষ্ঠী উদ্দেশ্যমূলক ছড়াচ্ছে। সাবেক সরকার বিভিন্ন দেশের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে, যাতে তারা নিজেদের দুর্নীতি ও অনিয়ম আড়াল করতে পারে।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ নীতিতে ধারাবাহিকতা রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলের সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি হলো শাসক দলের জবাবদিহির অভাব। গণতন্ত্রকে বিকশিত করতে হলে একটি শক্তিশালী সামরিক-বেসামরিক সম্পর্ক অপরিহার্য। স্বৈরাচারী শাসন কখনোই গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক নয়।

আরএস

Link copied!