ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

বছরজুড়ে ফুটবল উম্মাদনা

আহমেদ হৃদয়

আহমেদ হৃদয়

ডিসেম্বর ২৯, ২০২২, ০৬:০০ পিএম

বছরজুড়ে ফুটবল উম্মাদনা
  • সবচেয়ে বড় আকর্ষণ মেসির হাতেবিশ্বকাপ
  • চলতি বছরেই ফিনালিসিমার ট্রফিও উঠে মেসির হাতে 
  • এবারেরবিশ্বকাপ মিস করেছেন ক্লাব ফুটবলের বড় তারকা মোহাম্মদ সালাহ; আর্লিং হ্যালান্ড ও মাহরেজরা
  • চলতি বছরে ২২তম ফিফাবিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা
  • এ বছরই প্রথমবার আফ্রিকান নেশন্স কাপের শিরোপা জেতে সেনেগাল
  • বাংলাদেশের বড় অর্জন নারী সাফ চ্যাম্পিয়ন
  • বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাংলাদেশ দলের অর্জন ৫ম স্থান
  • ৪২ বছর পর ইউরোপা লিগ জিতেছে আইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুট

    চলতি বছরের শুরু থেকেই ছিল ফিফাবিশ্বকাপের আমেজ। সেই শুরু থেকেই ফুটবল প্রেমীরা দিন গুনছিলেন ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর ফিফাবিশ্বকাপের জন্য।বিশ্বকাপের দামামায় পুরোবিশ্ব মেতে ছিল পুরো একিট মাস। চলতি বছরের নভেম্বরের ২০ তারিখে কাতারে পর্দা উঠে ২২তম ফিফাবিশ্বকাপের। নানা জল্পনাকে পেছনে ফেলে ৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে তৃতীয়বারের মতোবিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। গত ১৮ডিসেম্বর পর্দা নামে ফিফাবিশ্বকাপের। এ বছর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল মেসির হাতেবিশ্বকাপ। যদিও বিশ্বকাপ ছাড়া ফুটবলের আর কোনো বড় আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ছিল না এই বছরটিতে। তাইতো ২০২২ সালটা শেষ হলোবিশ্বকাপ দিয়েই।

সর্বকালের সেরা ফুটবলার কিংবদন্তি লিওনেল মেসির হাতেবিশ্বকাপ; এমন সুন্দর একটা দৃশ্য দেখতে পেরেছে সারাবিশ্ব। এ বছর খেলাধুলার জগতে এর থেকে বড় আনন্দ হয়তো আর কিছুই নেই। ২০২২ কাতারবিশ্বকাপের ফাইনালে ফ্রান্সকে ট্রাইব্রেকারে হারিয়ে শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। ২০২১ সালটা আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনের ব্যস্ততা বেশি থাকলেও ২০২২ সালে এসে তা একদম কমে যায়। বিশ্বকাপ ছাড়া আর কোনো বড় আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ছিল না এই বছরটিতে। এ বছরের জানুয়ারিতেই শুরু হয়েছিল প্রিমিয়ার লিগ, বুন্দেসলিগা ও লিগ ওয়ানের ট্রান্সফার উইন্ডো। একই মাসে লা লিগা, সিরি-আ লিগের জন্য ট্রান্সফার উইন্ডো শুরু হয়েছিল।

বছরের শুরুতেই মোহাম্মদ সালাহর মিশরকে হারিয়ে প্রথমবার আফ্রিকা নেশন্স কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় সাদিও মানের সেনেগাল। পেনাল্টি শুটআউটে ৪-২ গোলে মিশরকে হারিয়ে আফ্রিকা নেশন্স কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় সেনেগাল। ম্যাচের নির্ধারিত সময়ের পর অতিরিক্ত ৩০ মিনিটেও কোনও গোল না হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় পেনাল্টি শুটআউটে। সাতবারের আফকনজয়ী মিশরকে সেখানেই হারায় মানেরা। এরপর জানুয়ারিতেই অনুষ্ঠিত হয় স্পেনীয় সুপার কাপ ফাইনাল। সৌদিতে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অ্যাথলেটিকো বিলবাওকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় রিয়াল মাদ্রিদ।

ফেব্রæয়ারিতেই শুরু হয় চ্যাম্পিয়নস লিগ। ফাইনালে লিভারপুলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় রিয়াল মাদ্রিদ। এদিকে বিশ্বকাপ ফুটবলের পর বল গড়িয়েছে ইউরোপীয়ন ফুটবলে। কারাবাও কাপের ম্যাচে মুখোমুখি হয় ইপিএলের দুই শীর্ষস্থানীয় ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি এবং লিভারপুল। বিশ্বকাপ ফাইনালের চার দিনের মাথায় কারাবাও কাপের ম্যাচ পড়ে যাওয়ায় পূর্ণশক্তির দল নামাতে পারেনি দুই দলই। তবে শক্তিতে এগিয়ে ছিল গার্দিওলার সিটিজেনরাই। কারণ বিশ্বকাপ খেলে ফেরা ডি ব্রæইন, লাপোর্তে, গুন্দোগানদের পেয়েছিল তারা। শেষ হাসি হেসেছে সিটিই। চতুর্থ রাউন্ডের ম্যাচে লিভারপুলকে ৩-২ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নেয় স্কাই বøæজরা।

কাতার বিশ্বকাপে বঞ্চিত ছিলেন আর্লিং হ্যালান্ড, মোহাম্মদ সালাহ, রিয়াদ মাহারেজরা। তাদের দেশ সুযোগ পায়নি বিশ্বকাপ খেলার। ক্লাব ফুটবলে বল গড়াতেই গোল পেলেন এই তিন তারকা। খেলা শুরুর দশ মিনিটেই এদিন আর্লিং ব্রæট হ্যালান্ডের গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিক সিটি। তবে ২০ মিনিটের মাথায় ফ্যাবিও কার্ভালহোর গোলে সমতা ফিরে পায় অলরেডসরা। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর সাথে সাথে ফের একবার এগিয়ে যায় গার্দিওলার দল। রদ্রির পাস থেকে গোল করেন রিয়াদ মাহারেজ। এর ঠিক পরের মিনিটেই সমতা ফিরে পায় য়ুর্গেন ক্লপের দল। ৪৮ মিনিটে ডারউইন নুনেজের পাস থেকে গোল করেন মহম্মদ সালাহ।

৫৮ মিনিটে সিটির হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন নাথান আকে। সিটি ৩-২ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর লিভারপুল আর সমতা ফেরাতে পারেনি। পুরো ম্যাচেই লিভারপুলের ওপর দাপট দেখায় সিটি। লিভারপুল বিশ্বকাপের পর পূর্ণশক্তির দল না পাওয়ায় সেভাবে জ্বলে উঠতে পারলো না। যদিও সালাহরা জয়ের জন্য লড়াই করেছে শেষ মিনিট পর্যন্ত। অন্যদিকে ১৯৭৬ সাল থেকে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা এবং ১৯৭৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ। ১৯৭৩ সালের ২৬শে জুলাই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে। যদিও ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়। তবে বড় অর্জন বলতে তেমন কিছুই নেই বাংলাদেশ ফুটবল দলের।

চলতি বছরে বাংলাদেশের অর্জন বলতে ফিফাবিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ৫ম স্থান। অন্যদিকে আরও একটি বড় প্রাপ্তি রয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের। চলতি বছরেই সাফ চাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিয়ে ঘরে ফেরে বাংলার বাঘিনীরা। ছাদখোলা বাসে তাদেরকে বরণ করে নেয়া হয় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশ এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রæপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।

এছাড়াও, এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ৫ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ এশিয়ান গেমসের ১৬ দলের পর্বে পৌঁছানো, যেখানে তারা উত্তর কোরিয়ার কাছে ৩-১ গোলে হেরেছিল। বাংলাদেশ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এ পর্যন্ত ১ বার জয়লাভ করেছে। তাও আবার ২০০৩ সালে। এদিকে চলতি বছর বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবলের দলের অর্জন বলতেবিশ্বকাপ বাছাইপর্ব। এশিয়া অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে (ই) গ্রæপে বাংলাদেশের সাথে ছিলো কাতার, আফগানিস্তান, ভারত ও ওমান। প্রতিটা দল নিজেদের মধ্যে ২টি করে ম্যাচ খেলে।

বাংলাদেশ ৮টি ম্যাচে ভারত ও আফগানিস্তানের সাথে ১-১ গোলে ড্র করে ২ পয়েন্ট অর্জন করে। ১ম ম্যাচে আফগানিস্তানের সাথে ১-০ গোলে হারলেও ফিরতি ম্যাচে ১-১ গোলে ড্র করে। ভারতের হোম অফ গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ১-১ গোলে ড্র করে, কিন্তু নিজেদের হোম অফ গ্রাউন্ডে ২-০ গোলে হেরে যায় বাংলাদেশ। ভারতের সাথে ২ টি ম্যাচেই শেষ সময়ে গোল খেয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের হোম অফ গ্রাউন্ড ম্যাচে বাংলাদেশ ৮৭ মিনিট পর্যন্ত ১- ০ এগিয়ে ছিল, কিন্ত ৮৮ মিনিটে ভারতের আদিল খান গোল দিয়ে সমতা ফেরান। বাংলাদেশের পক্ষে গোল করেন মো. সাদ উদ্দিন। ফিরতি ম্যাচেও ৭৯ এবং ৯২ মিনিটে গোল খেয়ে ২-০ তে ম্যাচ হারে বাংলাদেশ ।

২২ পয়েন্ট নিয়ে (ই) গ্রæপ চ্যাম্পিয়ন হয় কাতার, বাংলাদেশ ২ পয়েন্ট নিয়ে ৫ম স্থান অধিকার করে। এটিই বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের এ বছরের সর্বোচ্চ অর্জন। অন্যদিকে সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এ বছরই। গত সেপ্টেম্বরে নেপালের কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের  হারিয়ে প্রথমবার শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতে নেয় সাবিনা-সানজিদা ও মারিয়ারা।

ম্যাচ শুরুর ঘণ্টা দুয়েক আগে ভারি বৃষ্টিতে মাঠ হয়ে যায় কর্দমাক্ত। ফলে দুই দলেরই সমস্যা হয় বলের নিয়ন্ত্রণ রাখতে। তারপরও শুরু থেকেই একের পর এক আক্রমণ চালিয়ে যায় বাংলাদেশ দলের সদস্যরা। কিছুটা চোট পাওয়ায় নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামার পর স্বপ্নার মধ্যে ফিটনেস সমস্যা দেখা যাচ্ছিল। যার কারণে কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন তাকে তুলে নেন। তার পরিবর্তে খেলতে নামেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। তিনি ম্যাচের ১৪ মিনিটে মণিকা চাকমার বাম কর্নার থেকে পাঠানো উঁচু শট পায়ের আলতো ছোঁয়ায় নেপালের গোলবারে পাঠিয়ে দলকে এগিয়ে নেন ১-০ গোলে। খেলার ৪১তম মিনিটের মাথায়  অধিনায়ক সাবিনার কাছ থেকে বল পেয়ে কৃষ্ণা দ্বিতীয় গোল করে দলকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেন।

এই ফরোয়ার্ড বাঁ পায়ের নিখুঁত শটে গোলরক্ষকের মাথার উপর দিয়ে জালে বল প্রবেশ করান। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে স্বাগতিক নেপাল দল খুব চাপে ফেলে বাংলাদেশ দলকে। সেই চাপের ধারাবাহিকতায় খেলার ৭০ মিনিটে  নেপালের আনিতা বেসন্ত দলের পক্ষে একটি গোল পরিশোধ করার সুযোগ পান। খেলার শেষ দিকে ৭৭ মিনিটে বাংলাদেশের ফরোয়ার্ড কৃষ্ণা রাণী সরকার মিডফিল্ড থেকে পাওয়া থ্রæতে  আগুয়ান প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে দারুণভাবে পরাস্ত করেন। ফলে ৩-১ গোলে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত হয়। অন্যদিকে এ বছরের শুরুতে বার্সেলোনার শিরোপার রাজত্বে ভাগ বসিয়েছে রিয়াল বেতিস।

স্প্যানিশ ঘরোয়া কাপ -কোপা দেল রে’র শিরোপা বলতে গেলে বার্সেলোনার সম্পত্তি। টুর্নামেন্টের রেকর্ড ৩১ বারের চ্যাম্পিয়ন বার্সা এবার বিদায় নিয়েছিল আগেভাগে। টুর্নামেন্ট থেকে আগেই বিদায় নিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদও। তাতেই ১৭ বছর পর আবারও কোপা দেল রের শিরোপা গেল রিয়াল বেতিসের ঘরে। টুর্নামেন্টটির ফাইনালে টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে ভ্যালেন্সিয়াকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে নাবিল ফেকিরের দল। কোপা দেল রেতে এটি বেতিসের তৃতীয় শিরোপা ছিল। এর আগে ১৯৭৭ ও ২০০৫ সালে এই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছিল বেতিস।

২০১০ সালের পর এটাই টুর্নামেন্টটির প্রথম ফাইনাল যেখানে ছিল না রিয়াল মাদ্রিদ বা বার্সেলোনা কেউই। এটি ২০০৫-২০০৬ সালের পর বেতিসের প্রথম কোনো মেজর শিরোপা। বছরের মাঝামাঝিতে স্তাদিও অলিম্পিয়াকোতে ২০১১ সালের পর প্রথম কোপা ইতালিয়া জিতেছে ইন্টার। ম্যাচের ৮০তম মিনিটে হাকান কালহানোগøুর পেনাল্টি গোলে সমতায় ফেরে ইন্টার। পরে আর কোনো গোল না হওয়ায় ম্যাচের ভাগ্য গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এক্সট্রা টাইমে তিন মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করেন ইভান পেরিসিক। তাতেই অষ্টমবারের মতো ট্রফিটি মাথার ওপর উঁচিয়ে ধরে ইন্টার। নিকোলো বারেলার গোলে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল অবশ্য ইন্টারই। কিন্তু অ্যালেক্স সান্দ্রো ও দুসান ভ্লাহোভিচের গোলে লিডিং পজিশনে যায় জুভেন্টাস। তাতে কোনো লাভ হয়নি। শেষ হাসি হাসে ইন্টার। চলতি বছরের মে মাসে উয়েফা ইউরোপা লিগের ফাইনাল ম্যাচে টাইব্রেকারে র‌্যাঞ্জার্সকে ৫-৪ গোল ব্যবধানে হারিয়েছে জার্মান ক্লাব আইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট। আর এই জয়ের মাধ্যমে দীর্ঘ ৪২ বছরের আক্ষেপ ঘুঁচিয়ে শিরোপা জিতছে ক্লাবটি।

আলবানিয়ার তিরানায় প্রথম কনফারেন্স লিগ ফাইনালে হোসে মোরিনহোর রোমা মুখোমুখি হয়েছিল ডাচ জায়ান্ট ফাইনর্ডের। হাড্ডাহাড্ডি ফাইনালে ‘টিপিক্যাল’দমোরিনহো স্টাইলে ফাইনর্ডকে মাত দিয়ে ১৪ বছরে নিজেদের প্রথম ট্রফি জিতে নিয়েছে ইতালির রাজধানীর ক্লাবটি। টানটান লড়াইয়ের ম্যাচে একমাত্র গোলটি করলেন নিকোলো জানিয়োলো। ২০০৭ সালে ফিলিপো ইনজাঘির পর প্রথম ইতালিয়ান ফুটবলার হিসাবে রোমার ফরোয়ার্ড কোনও ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনালে গোল করলেন। 
 

Link copied!