ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

অস্র চোরাচালান, ভুয়া লাইসেন্স ও চাকরি দেওয়া চক্রের ৬ জন গ্রেপ্তার

মো. মাসুম বিল্লাহ

ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৩, ০৩:২৪ পিএম

অস্র চোরাচালান, ভুয়া লাইসেন্স ও চাকরি দেওয়া চক্রের ৬ জন গ্রেপ্তার

অস্ত্র চোরাচালান,  ভুয়া লাইসেন্স তৈরির মাধ্যমে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রয় এবং স্বনামধন্য বেসরকারি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানে চাকুরি দেয়া চক্রের মূলহোতা পলাশসহ ৬ জন গ্রেপ্তার। গত রাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-২। এসময়  বিপুল পরিমান দেশি-বিদেশি অস্ত্র, গোলাবারুদ ও ভুয়া লাইসেন্স উদ্ধার করা হয়। র্যাব জানান,পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অবৈধ পথে এসব চোরাচালান করতো গ্রেপ্তারকৃতরা।

সোমবার (২০) ফেব্রুয়ারি ১২:৩০ মিনিটে র্যাব মিডিয়া সেন্টার কাওরান বাজার থেকে প্রেস ব্রিফিং থেকে এ তথ্য জানান র‍্যাবের মিডিয়া শাখার আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার, খন্দকার আল মঈন।

কমান্ডার খন্দকার মঈন জানান, র‌্যাব সদর দপ্তর গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-২ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল চক্রের মূলহোতা  মোঃ পলাশ শেখ (৩৮)মোঃ মনোয়ার হোসেন (৩২) রশিদুল ইসলাম (৪০)নাজীম মোল্লা (৩৫) মারুফ হোসেন (২৪)মোঃ নাইমুল ইসলাম (২২)কে গ্রেফতার করা হয়। এবং তাদের সাথে ১টি বিদেশী পিস্তল, ২টি ওয়ান শুটার গান, ৭টি একনালা বন্দুক, ২টি পিস্তলের ম্যাগাজিন, ৮ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ওয়ান শুটারের গুলি ২ রাউন্ড, একনলা বন্দুকের গুলি ৬৭ রাউন্ড, ০.২২ বোর রাইফেলের গুলি ৪০ রাউন্ড, ১১টি জাল লাইসেন্স, ১৯টি বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তার নামীয় সিল ও অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার করা হয়।

খন্দকার মঈন জানান,  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্ত্র কেনাবেচা এবং জাল লাইসেন্স তৈরী করে আসছিল। এবং চক্রটির মূল কাজ ছিল পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে অবৈধ অস্ত্র সংগ্রহ এবং ভুয়া লাইসেন্স তৈরী করে বিভিন্ন বেসরকারী সিকিউরিটি কোম্পানীতে চাকরি দেওয়ার প্রলোভনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিপুল পরিমান অর্থের বিনিময়ে অবৈধ অস্ত্র বিক্রয় করা।

তিনি আরও জানান,  চক্রটি পার্শ্ববর্তী দেশ হতে রিভলবার, পিস্তল ও এক নলা বন্দুকসহ বিভিন্ন ধরণের আগ্নেয়াস্ত্র অবৈধ পথে দেশে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে আগ্রহী চাকরি প্রার্থীদের কাছে জাল লাইসেন্সসহ অবৈধ অস্ত্র বিক্রি করে এবং চাকুরি দিয়ে থাকে। এই চাকরি প্রদানের জন্য জন প্রতি ২-৩ লক্ষ টাকা পযর্ন্ত নিয়ে থাকে। অবৈধ অস্ত্র ও ভুয়া লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিকিরিউটি গার্ড হিসাবে চাকরি করত। এছাড়াও চক্রটি বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে চড়া দামে জাল লাইসেন্স তৈরি করে অবৈধ অস্ত্র বিক্রি করে আসছিল।

এবি

Link copied!