ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা: খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৯ মে

বাসস

বাসস

মার্চ ২০, ২০২৩, ০৩:০৬ পিএম

কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা: খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৯ মে

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য আগামী ২৯ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (২০ মার্চ) মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আসামি পক্ষের আইনজীবী সময়ের আবেদন করেন। পরে কেরানীগঞ্জ কারাগারে নবনির্মিত ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আকতারুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় আসামি ১৩ জন। এরমধ্যে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। অন্য আসামি সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম ও ব্যারিস্টার আমিনুল হক মারা যান।

বর্তমানে খালেদা জিয়া ছাড়াও এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রো বাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান এবং সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন।

২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন দুদকের তৎকালীন সহকারি পরিচালক মো. সামছুল আলম। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ আসামির বিরুদ্ধে দুদক উপ-পরিচালক মো. আবুল কাসেম ফকির অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসির সঙ্গে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন করা হয়।

এআরএস

Link copied!