ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চন্দ্রগঞ্জে স্ট্যাম্প জালিয়াতি, মামলার তদন্তে সিআইডি

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ৫, ২০২২, ০৬:১০ পিএম

চন্দ্রগঞ্জে স্ট্যাম্প জালিয়াতি, মামলার তদন্তে সিআইডি

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে স্ট্যাম্প জালিয়াতি করে ৫ লাখ টাকা দাবি করার ঘটনায় ভুক্তভোগী ইউসুফ আলী আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। লক্ষ্মীপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। গত ৩০ আগস্ট তারিখে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলা নং-সিআর ৪১২/২০২২ইং।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন শিবপুর গ্রামের মৃত আবদুল হকের ছেলে ইউসুফ আলী তার ভাগিনা গণিপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ আহম্মদের পুত্র সিরাজ মিয়া থেকে ২০২০ সালের ৬ আগস্ট তারিখে শিবপুর গ্রামের মৃত আবদুল গফুরের ছেলে ওমর ফারুক নোমান ব্যবসায়ীক কাজে একটি ১০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে ৫ লাখ টাকা হাওলাত নেয়। উক্ত স্ট্যাম্পে বাদী ইউসুফ আলী একমাত্র সাক্ষী হিসাবে স্বাক্ষর করেন। পরবর্তীতে পাওনাদার সিরাজ মিয়াকে হাওলাতি টাকা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন অজুহাত সৃষ্টি করে বিবাদী নোমান।

এ দিকে সিরাজ মিয়া টাকা না পেয়ে স্থানীয়ভাবে একটি সালিশ বৈঠকের আয়োজন করেন। উক্ত সালিশ বৈঠকে নোমান ৫০ টাকা দামের ৩টি নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প দেখিয়ে তার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা হাওলাত নিয়েছে মর্মে বাদী ইউসুফ আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনায়ন করেন। পরে সালিশদারগণ নোমানের অভিযোগের ভিত্তিতে স্ট্যাম্পগুলো পর্যালোচনা করে দেখেন বিভিন্ন সময় ও তারিখে বিভিন্ন সমিতির নামে খরিদ করা হয়েছে। ওই স্ট্যাম্পের স্বাক্ষরও বিভিন্ন নামে দেখা যায় বলে সালিশদারগণ জানিয়েছেন।

বৃদ্ধ ইউসুফ আলী (৭৮) জানান, আমি একজন বয়স্ক মানুষ। আমার নাম ব্যবহার করে ৫ লাখ টাকা নিয়েছি মর্মে ৩টি স্ট্যাম্প সৃজন করা হয়েছে। এরআগে কখনো কেউ বিষয়টি জানে না। আমার স্বাক্ষরের সাথেও এসব স্ট্যাম্পের স্বাক্ষরের মিল নেই। আমার ভাগিনার কাছ থেকে ওমর ফারুক নোমান আমাকে সাক্ষী করে সিরাজ মিয়ার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা পরিশোধ না করে উল্টো আমাকে ফাঁসানোর জন্য বিভিন্ন সমিতির নামীয় স্ট্যাম্প ব্যবহার করে আমার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করা হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি আদালতে এসব ভুয়া স্ট্যাম্প সৃজনকারী ওমর ফারুক নোমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।
  
বাদীর আইনজীবী এডভোকেট হাছিবুর রহমান জানান, স্ট্যাম্প জালিয়াতি করে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় ওমর ফারুক নোমানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন।

এসএম

Link copied!