ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

রাতে নিখোঁজ সকালে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

নভেম্বর ১৯, ২০২২, ০৭:৫৪ পিএম

রাতে নিখোঁজ সকালে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার নাংলা ইউনিয়নে নলকুড়ি এলাকার মো. জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামে এক ব্যক্তি রাতে নিখোঁজ হওয়ার পর ভোর সকালে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় জীবিত যমুনারচর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (১৯ নভেম্বর) ভোর সকাল ৬ টা দিকে পার্শ্ববর্তী ইসলামপুর উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের উলিয়া এলাকার যমুনারচর থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে। জহুরুল ইসলাম জামালপুর সদর হাসপাতাল চিকিৎসাধীন রয়েছে।

উদ্ধারকৃত, মো. জহুরুল ইসলাম মেলান্দহ উপজেলার নাংলা ইউনিয়নে নলকুড়ি এলাকার মানিক মন্ডলের ছেলে।

স্থানীয় সূত্র জানা যায়, জহুরুল ইসলাম ঢাকায়  ব্যবসা করেন। গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসেন। সন্ধ্যায় তাঁর বাড়ির পাশেই বোন জামাইরে বাড়িতে ঘুরতে যান। সেই বাড়িতে রাতের খাবার খেয়ে রাত ১০ টা দিকে নলকুড়ি নতুন বাজারে যান। তারপর থেকেই নিখোঁজ হন জহুরুল। আজ শনিবার ভোর সকালে পার্শ্ববর্তী উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের যমুনার চরে  হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন এক জেলে। জেলের ডাক চিৎকার স্থানীয়রা উদ্ধার করে।

উদ্ধারকৃত, মো. জহুরুল ইসলামের বাবা মানিক মন্ডল বলেন, জমি জমার জেরে ধরে আমার ছেলেকে রাতে বাজার থেকে তুলে নিয়ে যমুনার চরে মেরে ফেলত। আমাদের বাড়ির পাশে মুক্তা ও করিমদের সঙ্গে আমাদের জমি জমা নিয়ে মামলা চলছে। কয়েকদিন আগে তাঁরা মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছে। ঠিক তাঁর এক সপ্তাহ পরেই এই ঘটনা ঘটলো।

নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সুরুজ্জামান বলেন, সকাল ৬টার দিকে বাড়িতে কয়েকজন এসে খবর দেন যমুনারচরে এক লোক হাত-পা ও মূখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে আছে। পরে গিয়ে মুখের ও হাত পায়ের বাঁধন খুলে দেখি একটু করে নিঃশ্বাস নিচ্ছে। পরে উদ্ধার করে আমার বাড়িতে নিয়ে আসি। এর মধ্যেই ওই লোকের পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে চলে আসেন। এখান থেকে নিয়ে গিয়ে তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।

ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজেদুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না, এ বিষয়টি প্রথম শুনলাম আপনার কাছ থেকে।

কেএস 

Link copied!