Amar Sangbad
ঢাকা রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪,

‘সীমাবদ্ধ সম্পদের মধ্যেও সরকার সকলের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে’

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

জানুয়ারি ২, ২০২৩, ০৪:২৯ পিএম


‘সীমাবদ্ধ সম্পদের মধ্যেও সরকার সকলের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে’

সীমাবদ্ধ সম্পদের মধ্যেও সরকার সকলের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন, রাঙ্গামাটি সংসদ সদস্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত স্থায়ী কমিটি’র সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি।

তিনি বলেন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধীদের কল্যাণ এবং দূরারোগ্য রোগীদের চিকিৎসার খরচ প্রদানের মাধ্যমে সরকার সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। তাই সরকারের পাশাপাশি সামাজিকভাবে অবহেলিত, সুবিধা বঞ্চিত, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কল্যাণে সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।

সোমবার (২ জানুয়ারি) সকালে “উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায়, দেশ গড়বো সমাজ সেবায়” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশের ন্যায় রাঙ্গামাটিতেও জাতীয় সমাজসেবা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সবায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ কার্যালয়ে সামনে বেলুন উড়িয়ে দিবসের সুচনা করেন, রাঙ্গামাটি সংসদ সদস্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত স্থায়ী কমিটি’র সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি।

পরে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, সমাজ সেবা অধিদপ্তর ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের যৌথ আয়োজনে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমা বিনতে আমিন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য ও সমাজ বিভাগের আহবায়ক প্রবর্তক চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম, জেলা সমাজ সেবা বিভাগের উপ-পরিচালক ওমর ফারুক প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, কল্যাণমুখী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা দরকার। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার দেশকে কল্যাণমুখী রাষ্ট্রে পরিণত করতে ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ করছে। আমাদের সকলের দায়িত্ব দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তাহলেই এদেশ সোনার বাংলায় পরিণত হবে।

আলোচনা সভা শেষে রাঙ্গামাটি জেলার ১৭১ দুস্থ পরিবার ও ১৭১ জন গরীব শিক্ষার্থীর মাঝে জাতীয় সমাজ কল্যাণ পরিষদ হতে ১২ লক্ষ টাকার অনুদান ও পৌরসভার আওতাধীন ১১৪টি পরিবারের বিভিন্ন স্কীমের মাধ্যমে ৫৬ লক্ষ ৭২ হাজার টাকার ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করা হয়।

কেএস

Link copied!