ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ভেঙে পড়লো ৫ কোটি টাকার নির্মাণাধীন ব্রিজ

ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুর প্রতিনিধি

মার্চ ২৭, ২০২৩, ১২:০৪ পিএম

ভেঙে পড়লো ৫ কোটি টাকার নির্মাণাধীন ব্রিজ

ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়ের মাঝিকান্দা তালমার খালের উপর প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন একটি ব্রিজ ভেঙে পড়েছে। শনিবার (২৫ মার্চ) সকালে দশটার দিকে নির্মানাধীন ব্রিজটি ভেঙে পড়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, রাঁতের আধারে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে তরিগড়ি করে কাজ করে ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠান। এছাড়া নির্মাণ কাজে দেখভালোর জন্য ছিল না উপজেলা প্রকৌশলী দপ্তরের কেউ। এ কারণে হঠাৎ ব্রিজটি ভেঙে পড়ছে। নির্মাণাধীন ব্রিজের পিলারও বেকে গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ, ব্রিজটি নির্মাণে চরম অনিয়ম হওয়ার কারণে ভেঙে পড়ছে। ভেঙে পড়া ব্রিজের কাজ তড়িগড়ি করে সংস্কার করছে ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠান। ভাঙা ব্রিজ তড়িগড়ি করে সংস্কার করার কারণে ভবিষ্যতে আবার ভেঙে পড়তে পারে, ব্রিজটি ভেঙে নতুন করে সংস্কার করার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।

এ ব্যপারে উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী (ব্রিজের দায়িত্বে থাকা এসও) মিরান হোসেন বলেন, ব্রিজটির উচ্চতা বেশী হওয়ার কারনে ধ্বসে পড়েছে। আমরা এত উঁচু ব্রিজের কাজ আগে কখনও করি নাই। ব্রিজ ভেঙে পড়ার আগে ঢাকা থেকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) এসে ব্রিজ পরিদর্শন করেছেন এবং অতি দ্রুত ব্রিজ নির্মাণ করতে নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা ১৫ দিনের মধ্যে ব্রিজের নির্মাণ কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি।

এ ব্যপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক রেজাউল করিমের মুঠোফোনে একাধিক যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি। তিনি মোবাইলে কল রিসিভ করেননি।

নগরকান্দা উপজেলা প্রকৌশলী মোশারফ হোসেনের মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তিনি মোবাইল রিসিভ না করায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের এলজিইডির (স্থানীয় সরকার বিভাগ) নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুজ্জামান খাঁন বলেন, স্টেজিং ভালো না করায় এমন ঘটনা ঘটেছে। নিচের গোড়াটা যেভাবে করার দরকার ছিলো সেভাবে হয়নি বিধায় এমনটা হয়েছে। এটা একজন ঠিকাদারের জন্য বড় ধরনের দুর্ঘটনা এ ক্ষতির দায়ভার ঠিকাদারকেই নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, কাজের মান খারাপ হওয়ার কোন সুযোগ ও সম্ভাবনা নেই।  দু’পাশের ঢালাই আরও কিছু ভেঙে নতুন করে স্টেজিং করতে হবে এর জন্য নতুন করে কোন বরাদ্দের সুযোগ নেই। ঠিকাদারের নিজস্ব অর্থায়নেই ঠিক করতে হবে।

নয়ন/এআরএস

Link copied!