ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

আট গ্রামের দুঃখ বাঁশের সাঁকো

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি

মে ৬, ২০২৩, ০৭:১৬ পিএম

আট গ্রামের দুঃখ বাঁশের সাঁকো

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার প্রাণনাথ চর গ্রামে খলিলের ঘাট এলাকায় মরা তিস্তা নদীর ওপর স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ ৮ গ্রামের মানুষ যাতায়াত করছে। ওই স্থানে নির্বাচনের আগে স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার, সংসদ সদস্য, মন্ত্রী পাকা ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিলেও সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়নি।

হারাগাছ ও শহীদবাগ ইউনিয়নের সীমান্তে খলিলের ঘাট নামক স্থানে পাকা ব্রিজ নির্মাণের দীর্ঘদিনের দাবি এলাকাবাসীর। ওই স্থানে ব্রিজ না থাকায় চর নাজিরদহ,পল্লীমারী, চাংড়া, খলাইঘাট, ঠিকানার হাট, পাগলার হাট, দয়াল বাজার, বুদ্ধির বাজার, মাস্টার বাজার, প্রাণনাথ চর ও সাব্দী গ্রামের স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থীসহ প্রায় অর্ধলাখ মানুষ উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন হাট-বাজারে যাতায়াত করেন। ওই এলাকাগুলো শস্যভাণ্ডার হিসেবে বেশ পরিচিত।

গ্রামগুলোতে ব্যাপক হারে আলু, ভুট্টা, ধান, পাট, রসুন, মরিচ, পিঁয়াজ, বাদাম, খিরা, শষাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে। এসব কৃষি পণ্য হাট বাজারে নিতে হলে প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে তকিপল হাট, ৭ কিলোমিটার ঘুরে খানসামা হাট ও ১২ কিলোমিটার ঘুরে মীরবাগ হাটে যেতে হয়।

অথচ খলিলের ঘাটে পাকা সেতু নির্মাণ হলে রাস্তা অর্ধেক কমে আসবে। বর্তমানে ওইসব এলাকার মানুষের শুষ্ক মৌসুমে ভরসা নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো, বর্ষায় নৌকা।

চাংড়া গ্রামের বাসিন্দা মঈনুল ইসলাম ও কপিল উদ্দিন বলেন, এখানে একটি পাকা ব্রিজ নির্মাণ করা হবে এ কথা বহুদিন ধরে শুনে আসছি। কিন্তু ব্রিজ নির্মাণের বিষয়ে কোনো জনপ্রতিনিধিই কথা রাখেননি।

কাউনিয়া উপজেলা প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জেমি বলেন, খলিলের ঘাটে ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু নির্মাণের প্রস্তাব একাধিক বার পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু হবে। 

Link copied!