ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াতে হাজারো মানুষের দুর্ভোগ

কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

মার্চ ১৯, ২০২৪, ০১:০১ পিএম

ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াতে হাজারো মানুষের দুর্ভোগ
ছবি: আমার সংবাদ

লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের বারাজান (কদমতলা) এলাকায় বয়ে যাওয়া ভ্যাটেশ্বর নদীর ওপর ৫৩ বছরেও নির্মিত হয়নি সেতু। ফলে দুই পাড়ের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।

বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় এলাকাবাসী এখানে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেছে। কিন্তু এখন সেটিও জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। এতে ওই সাঁকোর ওপর দিয়ে স্থানীয় লোকজনকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের বারাজান (কদমতলা) এলাকায় ভ্যাটেশ্বর নদীর ওপর ব্রিজ না থাকায় একটি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে শিক্ষার্থীসহ এলাকার সাধারণ মানুষ।

প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে তাদের পারাপার হতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজের জন্য দিন গুনছেন কদমতলা এলাকার মানুষ। সরকার আসে, সরকার যায়।

স্থানীয় পর্যায়ে ভোট আসে, ভোট আবার চলেও যায়। অনেক প্রতিনিধি আসেন প্রতিশ্রুতি দেন, ভোট নিয়ে চলে যান কিন্তু ব্রিজটি  আজও বাস্তবায়ন করেননি কেউ। মানুষ দুর্ভোগের কবলে পড়ে ভুলে যান কে কবে কথা দিয়েছিলেন এই কদম তলায় একটি ব্রিজ দেবেন।

রাসেল, রুবেল, আনোয়ার, রবিউল নামে কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, এই বাঁশের সাঁকো পারাপার হয়ে আমরা প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যাওয়া আসা করি। সাঁকো পারাপারে ছোটখাটো দুর্ঘটনা নিত্যদিনের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ঝুঁকি নিয়েই আমাদের বাঁশের সাঁকো পার হতে হয়। এখানে একটি ব্রিজ নির্মাণের দাবি আমাদের অনেক দিনের।

কদমতলা গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, কেউ যদি রাতের বেলা অসুস্থ হয় তাহলে তাকে মেডিকেলে নেয়া সম্ভব হয় না।

কদমতলা গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল বারেক বলেন, ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হয়। নদীর ওপারে স্কুল-মাদ্রাসায় যেতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। সবাই বলে সেতু হবে, কিন্তু হয় না। আমাদের কষ্ট কেউ দেখে না। জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিয়েও কথা রাখেননি।

বারাজান ( ৮নং ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য নুর মোহাম্মদ জানান, একটি সেতুর জন্য কয়েক হাজার মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।

চলবলা  ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু বলেন, এই একটি সেতুর জন্য দুই গ্রামের মানুষ অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। চলবলা ইউনিয়নের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ এখন দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে। এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা জরুরি।

এআরএস

Link copied!