ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনে ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

মামুনুর রসিদ, চট্টগ্রাম ব্যুরো

মামুনুর রসিদ, চট্টগ্রাম ব্যুরো

মার্চ ২১, ২০২৪, ০৮:৫২ পিএম

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনে ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনে ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে দুদক। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এর সহকারী পরিচালক এনামুল হকের নেতৃত্বে দুদকের তিন সদস্যের একটি টিম এই অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযানে ভুয়া বিল ভাউচার ব্যবহার করে এবং কোন সময় কোন ধরনের বিল ভাউচার ছাড়াই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাত ব্যবহার করে অর্থ আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে।

প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. মোজাহার আলীর বিরুদ্ধে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডব্লিউপিপিএফ/বিপিপিই এবং এফডিআরের ইন্টারেস্টসহ দুই কোটি ৭৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এ সময় অভিযোগের বিষয়বস্তু নিয়ে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যথাক্রমে মহাব্যবস্থাপক (হিসাব), উপ মহাব্যবস্থাপক (বাজেট) এবং উপব্যবস্থাপককে (বাজেট, ফান্ড, ওয়েলফেয়ার) জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

এ বিষয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক এনামুল হক বলেন, অভিযানে ভুয়া বিল ভাউচার ব্যবহার করে এবং কোন কোন সময় কোন ধরনের বিল ভাউচার ছাড়াই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাত ব্যবহার করে অর্থ আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন শীঘ্রই কমিশন বরাবর দাখিল করা হবে এবং কমিশনের নির্দেশনা মোতাবেক পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।এমনকি সর্বশেষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে ভাউচার ছাড়াই ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ারও তথ্য পেয়েছে দুদক।

অভিযান শেষে বিকাল সাড়ে চারটার দিকে দুদকের সহকারী পরিচালক এনামুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রায় দুই কোটি টাকা, ২০২০-২১ অর্থবছরে ২ কোটি ৩২ লাখ টাকা, ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫ কোটি ২০ লাখ টাকার অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে। যেগুলো কোনো ভাউচার ছাড়াই খরচ দেখানো হয়েছে।’

দুদকের সহকারী পরিচালক আরও বলেন, ‘খরচের কিছু ভাউচার রয়েছে। সেগুলো কতটুকু সত্য তা-ও তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। সর্বশেষ ১৭ মার্চ প্রতিষ্ঠানটিতে ১৫ লাখ টাকার খরচ দেখিয়েছে। কিন্তু এসব খরচের কোনো ভাউচার নেই। অভিযানে এসবের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছি।  তদন্তসাপেক্ষে পরবর্তীতে এসব বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আরও অধিকতর তদন্ত করা হবে।’

এআরএস 

Link copied!