ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

‘ঢাকা কাচ্চি ডাইনের খাবারে মিলল রক্তমাখা কাঁচা মাংস’

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি

অক্টোবর ১৭, ২০২৪, ০৪:৩১ পিএম

‘ঢাকা কাচ্চি ডাইনের খাবারে মিলল রক্তমাখা কাঁচা মাংস’

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ‘ঢাকা কাচ্চি ডাইন’ নামে একটি রেস্টুরেন্টের খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে এক শিশু।

বিরিয়ানিতে রক্তমাখা কাঁচা মাংস থাকায় এই পরিস্থিতি হয়েছে বলে দাবি শিশুর অভিভাবকের।

অসুস্থ শিশুটির পিতা সোহাগ হোসেন বলেন, বুধবার বেলা ৩টায় শহরের পাঁচমাথা মোড় এলাকায় ঢাকা কাচ্চি ডাইনে মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে দুপুরের খাবার খেতে যাই। আমার জন্য খাসির বিরিয়ানি, মেয়ের জন্য মুরগি বিরানি আর স্ত্রীর জন্য হাঁসের বিরানি অর্ডার করি।

খাওয়ার মাঝামাঝি সময়ে দেখতে পাই মেয়ের প্লেটের বিরিয়ানির মাঝে মুরগি মাংসের সাথে টাটকা রক্তমাখা। ভালোভাবে নেড়ে দেখি মাংসের ভিতরে আরও তাজা রক্ত। বিষয়টি তাৎক্ষণিক দায়িত্বরত ম্যানেজার সজীবকে দেখাই।

এতে তিনি বলেন, ওগুলো মাংসের নয়, হাড়ের ভিতরের। সমস্যা নাই পাল্টিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এ অবস্থায় মেয়ের খাওয়ার অরুচি হওয়ায় সে আর খায়নি। আমরাও কোনোরকমে খাওয়া শেষ করি।
এ সময় রক্তমাখা কাঁচা মাংসের ছবি মোবাইলে নেয়ায় সজীব ক্ষেপে যায় এবং বিল ভাউচার দিতে গড়িমসি করে।

এরপর বাসায় এসে মেয়ে কয়েকবার বমি করেছে এবং রাতেও কিছু খেতে পারেনি।

এ ব্যাপারে পরদিন সাংবাদিকদেরসহ রেস্টুরেন্টের মালিককে বিষয়টি অবগত করা হয়। কিন্তু তিনি দোষ স্বীকার না করে উল্টো এমন কিছু ঘটেনি বলে সাফ জানান। বাধ্য হয়ে ভোক্তা অধিকারে অনলাইনে অভিযোগ করেছি।

ঢাকা বিরিয়ানি ও ঢাকা কাচ্চি ডাইনের মালিক জালাল উদ্দীন বলেন, এগুলো রক্ত নয়, হাড়ের ভিতরের রস। অনেক সময় রান্নায় পরিপূর্ণ আঁচ না পাওয়ার কারণে হাড়ের ভিতরের রস জ্বাল হয় না। সেটাই বের হয়েছে। এতে খাবার নষ্ট হওয়ার কিছু ঘটেনি।

তবে যেহেতু অভিযোগ উঠেছে এই খাবার খেয়ে শিশু অসুস্থ হয়েছে। তাই তার চিকিৎসা খরচ বাবদ ৩ হাজার টাকা দিতে চাই। কিন্তু সেই টাকা নিতে অস্বীকৃতি জানান ভুক্তভোগী শিশুর পিতা।

নীলফামারী জেলা ভোক্তা অধিকারের উপ-পরিচালক সামসুল আলম বলেন, উল্লেখিত ঘটনা জেনেছি এবং একটি অভিযোগও পেয়েছি। আমরা এর আলোকে অভিযান চালিয়ে সত্যতা নিশ্চিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।

ইএইচ

Link copied!