ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

শ্মশান বিতর্কের অবসান: পিলার পুনঃনির্মাণের সিদ্ধান্তকে হিন্দু সম্প্রদায়ের স্বাগত

আব্দুল্লাহ আল আমীন, ময়মনসিংহ

আব্দুল্লাহ আল আমীন, ময়মনসিংহ

মে ৯, ২০২৫, ১২:০১ এএম

শ্মশান বিতর্কের অবসান: পিলার পুনঃনির্মাণের সিদ্ধান্তকে হিন্দু সম্প্রদায়ের স্বাগত

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা মহাশ্মশানের পিলার পুনঃনির্মাণ ও সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার মো. এরশাদুল আহমেদ।

সভায় উপস্থিত ছিলেন শ্মশান কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু সাহা, উচাখিলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল সাহা, শ্মশান কমিটির সদস্য বিমল চন্দ্র সাহা, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক মোজাম্মেল হক সাগর, জাতীয় নাগরিক কমিটির মো. মোজাম্মেল হক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং স্থানীয় সাংবাদিকবৃন্দ।

সভায় শ্মশানের সীমানা নির্ধারণ, পিলার পুনঃনির্মাণ, স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন, পথঘাট সংস্কারসহ সার্বিক পরিবেশ উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

সভায় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ পূর্ববর্তী কিছু ভুল বোঝাবুঝির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “আমরা এই উন্নয়ন কার্যক্রমকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। পূর্বের অভিযোগ নিছক ভুল বোঝাবুঝি ছিল, এখন তার অবসান হয়েছে।” তাঁরা প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান এবং ভবিষ্যতে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. এরশাদুল আহমেদ বলেন, “জেলা প্রশাসকের মৌখিক নির্দেশে এই সভার আয়োজন করা হয়েছে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের মর্যাদা ও অধিকার রক্ষা করা আমাদের অঙ্গীকার। শ্মশান উন্নয়নের এই উদ্যোগ সব সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে বাস্তবায়িত হবে।”

সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, দ্রুততম সময়ের মধ্যে পিলার নির্মাণ কাজ শুরু হবে এবং পরবর্তী ধাপে উন্নয়ন কার্যক্রম ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে।

স্থানীয় জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও ইতিবাচক মনোভাবের ফলে সভায় এক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেন, এই উন্নয়ন উদ্যোগ যেমন ধর্মীয় সহাবস্থানকে সুদৃঢ় করবে, তেমনি সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেবে।

ইএইচ

Link copied!