ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

সাঘাটায় বিএনপির কাউন্সিল পণ্ড, উত্তপ্ত পাল্টাপাল্টি অবস্থান

সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

জুলাই ১৪, ২০২৫, ০৪:৪৯ পিএম

সাঘাটায় বিএনপির কাউন্সিল পণ্ড, উত্তপ্ত পাল্টাপাল্টি অবস্থান

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় বিএনপির ইউনিয়ন কাউন্সিল আয়োজন কেন্দ্র করে দলের অভ্যন্তরীণ বিরোধ ও বিবাদের কারণে অনুষ্ঠানটি শেষ পর্যন্ত পণ্ড হয়েছে। 

নেতৃত্ব নির্বাচনকে ঘিরে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অবস্থান, মিছিল ও সমাবেশে সাঘাটা বাজার এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করেছে। 
দলীয় সূত্রে জানা যায়, সাঘাটা ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সোমবার মুন্সিরহাট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। 

তবে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার ঘনিষ্ঠ রেজাউল করিম রনিকে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী করার সিদ্ধান্তে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। রনির আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতা উপেক্ষা করে কাউন্সিল পরিচালনা কমিটি তাকে বৈধ প্রার্থী ঘোষণা করায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। 

একই সঙ্গে সভাপতি পদে মনোনয়ন কেনার অভিযোগে বিএনপি নেতা রবিউল আউয়াল সুজনের মনোনয়নপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও ওঠে একই কমিটির বিরুদ্ধে।

রোববার বিকেলে সাঘাটা ইউনিয়ন বিএনপির এক পক্ষ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করলে, এর কিছুক্ষণ পর অপর পক্ষ পাল্টা মিছিল ও সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে। ফলে সোমবার নির্ধারিত কাউন্সিল স্থগিত করতে হয়।

সাঘাটা ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সচিব আতিকুর রহমান আতিক অভিযোগ করেছেন যে, ত্যাগী নেতাকর্মীদের হুমকি-ধমকি দিয়ে কাউন্সিল থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা হয়েছে এবং আওয়ামী লীগের এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছে।

অন্যদিকে, কাউন্সিল পরিচালনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাহাদুল আলম বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তার কাছে এসেছে। 

সাঘাটা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী বলেন, তিনি এসব বিষয়ে অবগত নন এবং হতাশ প্রকাশ করেছেন।

গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক ড. মইনুল হাসান সাদিক বলেন, অভিযোগ শুনেছেন এবং বিস্তারিত জানার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী বিএনপির প্রার্থী হতে পারবেন না।

ইএইচ

Link copied!