ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চর সাড়াশিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনঃস্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

সফিক ইসলাম, পাবনা

সফিক ইসলাম, পাবনা

আগস্ট ২১, ২০২৫, ০৩:৫১ পিএম

চর সাড়াশিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনঃস্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

পাবনার বেড়া উপজেলার ৯ নং ওয়ার্ড চর সাড়াশিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনঃস্থাপনের দাবিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ স্থানীয় জনসাধারণের অংশগ্রহণে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা যায়, ১৯নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত বছর যমুনা নদীর ভাঙনের কারণে বিলীন হয়ে যায়। ভাঙন রোধে প্রশাসনের উদ্যোগ নেওয়ার পরও বিদ্যালয়টির ভবন নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে স্থানীয়রা ক্ষুব্ধ হয়ে পুনঃস্থাপনের জোর দাবি জানিয়েছেন।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা জানান, চলতি বছরের ভাঙন আতঙ্কের কারণে বিদ্যালয়ের কয়েকটি ভবনের টিনের চাল ও আসবাবপত্র সরিয়ে আড়ালিয়া মাদ্রাসায় অস্থায়ীভাবে ক্লাস চলাচল করছে। তবে বিদ্যালয়ের প্রকৃত অবস্থান পরিবর্তনের কারণে ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতি মাত্র ৫০-৬০ জনে সীমিত। পূর্বের চর সাড়াশিয়ায় বিদ্যালয়টি পুনঃস্থাপিত হলে প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী নিয়মিত স্কুলে যেতে পারবে।

চর সাড়াশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নয়ন বলেন, “বর্তমানে যমুনা নদীর ভাঙনের কারণে বিদ্যালয়টি বিলীন হয়ে গেছে। আপাতত আড়ালিয়া মৌজার মাদরাসায় অস্থায়ীভাবে ক্লাস চলছে। তবে ৮৫% শিক্ষার্থী চর সাড়াশিয়া মৌজায় বসবাস করছে। তাই বিদ্যালয়টি পূর্বের স্থানে পুনঃস্থাপন করা অত্যন্ত জরুরি।”

চর সাড়াশিয়া গ্রামের অভিভাবকরা জানান, বিদ্যালয়টি পুনঃস্থাপিত না হলে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া অনিশ্চয়তায় পড়বে। দুলাল সরকার, হৃদয় হোসেন, হুমায়ুন কবির ও সিরাজ শিকদারের মতে, “প্রায় ৮৫% শিক্ষার্থী চর সাড়াশিয়া মৌজায় বসবাস করছে। বিদ্যালয়টি পূর্বের স্থানে পুনঃস্থাপন করা প্রয়োজন।”

বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, “বিদ্যালয়টি নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আপাতত হাটাইল আড়ালিয়া মৌজার মাদরাসায় ক্লাস চলছে। চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও নেওয়া হয়নি। কেউ আপত্তি থাকলে লিখিতভাবে জানাতে পারেন। আমরা বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করব।”

উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আরও জানান, দুই মৌজার জনগণ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এখনও সেখানে কোন স্থায়ী প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। কেউ যদি আপত্তি জানায়, তা লিখিতভাবে করলে পুনর্বিবেচনা করা হবে।

ইএইচ

Link copied!