ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ঢাবি ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত, নেতৃত্বে আলোচনায় যারা

ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাবি প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ৫, ২০২২, ০২:৫৯ পিএম

ঢাবি ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত, নেতৃত্বে আলোচনায় যারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বার্ষিক সম্মেলনের সমাপ্তির সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়েছে কমিটিও।

শনিবার ( ৩ ডিসেম্বর ) বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় কমিটির বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।

এরই মাঝে ছাত্রলীগের নেতৃত্বের কারিগর খ্যাত ঢাবি শাখার সম্মেলনে শীর্ষ নেতৃত্বে কারা আসবেন তা নিয়ে চলছে জল্পনা কল্পনা। মেলানো হচ্ছে নানা হিসাব-সমীকরণও। এক্ষেত্রে যাদের ব্যাকগ্রাউন্ড মসৃণ এবং যারা ছাত্রসমাজের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়েছে তারা এগিয়ে থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন। ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই এক বছর মেয়াদে দায়িত্বে আসার পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতেই প্রায় ১০ মাস সময় নেন তারা।

আর হল কমিটিহসমূহ করেছেন মেয়াদ শেষ হওয়ার আড়াই বছর পর। যদিও এখনো কয়েকটা হলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়নি। এরপর গতকাল এই কমিটি বিলুপ্তির ঘোষণা দেন সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়।

নতুন নেতৃত্ব নিয়ে কেন্দ্রীয় সভাপতি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃত্ব প্রত্যাশী ২৪৫ জন নেতা সিভি জমা দিয়েছেন। আমরা মনে করি সবাই নেতৃত্ব পাওয়ার যোগ্য। তবুও সবকিছু বিবেচনা করে যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।

কারা নেতৃত্বে আসতে পারবেন সেটি এক বিবৃতির মাধ্যমে স্পষ্ট করে বলেন, যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ করেন, পারিবারিকভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, বিতর্ক মুক্ত, সৎ এবং যোগ্য তাদেরকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিটিতে স্থান দেওয়া হবে।

নেতৃত্ব পাবার ক্ষেত্রে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রার্থীদের বয়সের দিকটি প্রাধান্য পাবে। বর্তমানে প্রার্থীদের বয়সসীমা ২৯ বছর। কিছুদিন আগে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎকালে এসব নিয়ে আলোচনা করেন।

আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে আঞ্চলিকতার প্রাধান্যও থাকবে। সেক্ষেত্রে বৃহত্তর ফরিদপুর, বরিশাল ও খুলনা অঞ্চলের প্রাধান্য পাবে। কেননা বিগত কয়েকটি কমিটির তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই অঞ্চলের প্রার্থীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে রয়েছেন।

এর বাইরে উত্তরবঙ্গ, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ-ঢাকা অঞ্চলেরও প্রার্থীদের বিবেচনা করা হবে। সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান ও বিতর্কমুক্তদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। এছাড়া করোনাকালে যেসব নেতা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সেবায় নিয়োজিত ছিল এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভুক্তভোগীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সেবা পৌঁছে দিয়েছে তাদেরও বিবেচনায় রাখা হবে।

এসব বিবেচনায় এবারের বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির শীর্ষ নেতৃত্বের আলোচনায় আছেন- সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলের সভাপতি তানভীর শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকার, হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের সভাপতি শহিদুল হক শিশির, সাধারণ সম্পাদক মো. হোসেন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা ও সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেন, স্যার এফ রহমান হলের সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম, ড. মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ হলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ রহমান, ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন নাইম, সূর্যসেন হলের সাধারণ সম্পাদক সিয়াম রহমান, জসীম উদ্দিন হলের সভাপতি মো. সুমন খলিফা, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সাধারণ সম্পাদক হাসিবুল হোসেন শান্ত, বিজয় একাত্তর হলের সাধারণ সম্পাদক আবু ইউনুস।

এর বাইরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-সমাজ সেবাবিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, উপ-গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক সাইফুল্লা আব্বাসী অনন্ত, ত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক তামজিদ হোসেন তামিম, উপ-পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক শাকিল আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সবুজ প্রমুখ। এছাড়াও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ফরিদা পারভীন, মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক উপ-সম্পাদক রনক জাহান রাইন, রোকেয়া হলের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইনও প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে আছেন।

এআই

Link copied!