ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি রক্ষা করা হবে: পাক সেনাপ্রধান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ডিসেম্বর ৪, ২০২২, ০৭:৩৫ পিএম

ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি রক্ষা করা হবে: পাক সেনাপ্রধান

পাকিস্তানের নতুন সেনাপ্রধান জেনারেল সাইয়্যেদ আসিম মুনির বলেছেন, ভারত যদি তার দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালায় তাহলে সামরিক বাহিনী মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি ভূখণ্ড রক্ষা করবে।

গোলাযোগপূর্ণ কাশ্মীরের সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন। জেনারেল আসিম মুনির বলেন, তার সেনারা মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি রক্ষা করার জন্য প্রস্তুত। তিনি বলেন, "সম্প্রতি ভারতের নেতৃত্ব থেকে গিলগিট বালতিস্তান এবং জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে খুবই দায়িত্ব জ্ঞানহীন মন্তব্য করা হয়েছে। আমি সুস্পষ্ট করে বলতে চাই- পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী সবসময় প্রস্তুত রয়েছে, শুধুমাত্র তারা মাতৃভুমির প্রতি ইঞ্চি ভূখণ্ড রক্ষা করবে না বরং যদি পাকিস্তানের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয় তাহলে শত্রুর বিরুদ্ধে কড়া জবাব দেয়া হবে।"

পাক সেনাপ্রধানের এই বক্তব্যের ব্যাপারে ভারত এখনো কোন মন্তব্য করেনি।

এর আগে গত ২২ নভেম্বর ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় সেনা কমান্ডার জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদি বলেছিলেন, “ভারতের সরকার কোনো নির্দেশ দেয়ার সাথে সাথে সামরিক বাহিনী তা বাস্তবায়ন করবে। আমরা সবসময় নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুত থাকব। সামরিক বাহিনী সবসময় এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রস্তুত থাকবে যে, যুদ্ধবিরতি কখনো ভাঙবে না, আর যদি কখনো ভেঙে যায় তবে তার কঠোর জবাব দেয়া হবে।”

এদিকে, ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, পাকিস্তান দখলকৃত কাশ্মীর সবসময় ভারতের অংশ ছিল এবং যথাসময়ে একে ফেরত আনা হবে।

কাশ্মীর ৭৪০ কিলোমিটারের নিয়ন্ত্রণ রেখার মাধ্যমে দুই ভাগে বিভক্ত কিন্তু ভারত এবং পাকিস্তান দু দেশই পুরো কাশ্মীরকে নিজেদের বলে দাবি করে। কাশ্মীরকে বিভক্তকারী নিয়ন্ত্রণ রেখা আইনগতভাবে স্বীকৃত আন্তর্জাতিক সীমারেখা হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। ১৯৭১ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের পর সিমলা চুক্তি অনুসারে এই নিয়ন্ত্রণ রেখা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সে সময় দুই দেশই এই সীমান্ত রেখাকে সম্মান করে চলার অঙ্গীকার করে কিন্তু পরবর্তীতে প্রায়ই দু‍‍`দেশ নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘনের জন্য পরস্পরকে অভিযুক্ত করে আসছে।

ইএফ

Link copied!