আমার সংবাদ ডেস্ক
জুলাই ২২, ২০২৫, ১০:৫৬ এএম
উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখন পর্যন্ত মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। তাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু। এ ঘটনায় এখনো ৭টি মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এর মধ্যে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক ইনস্টিটিউটে রয়েছে ৬টি মরদেহ। আর উত্তরা আধুনিক মেডিকেলে একজনের মরদেহ আছে, যেটা এখনো শনাক্ত করা যায়নি। মরদেহগুলো অজ্ঞাতপরিচয়ে মর্গে রাখা রয়েছে।
একই সঙ্গে দুর্ঘটনায় নিহত পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামের মরদেহও মর্গে রয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ২০ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে ৬টি মরদেহ এখনো শনাক্ত করা যায়নি। শনাক্তের প্রক্রিয়া চলছে। নিহত পাইলটের মরদেহও এখনও হাসপাতালের মর্গে আছে।
ডা. সায়েদুর আরও জানান, পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতায় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। কিছু দেহাবশেষ থেকে ডিএনএ টেস্টের জন্য নমুনা সংগ্রহ চলছে।
বিআরইউ