ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

বিএনপি নেতা নোমানের জানাজায় শোকার্ত মানুষের ঢল

লোকমান আনছারী, রাউজান

লোকমান আনছারী, রাউজান

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৫, ০৯:৩৬ পিএম

বিএনপি নেতা নোমানের জানাজায় শোকার্ত মানুষের ঢল

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানের শেষ নামাজে জানাজা।

প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে চট্টগ্রাম ও রাউজানের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনসাধারণ উপস্থিত হন।

শুক্রবার বিকালে গহিরা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয় তার শেষ নামাজে জানাজা। জানাজা শেষে গহিরাস্থ পারিবারিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।

এর আগে, রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান বিন মাজেদের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদকে।

নামাজে জানাজায় উপস্থিত থেকে বর্ষীয়ান এই নেতার স্মৃতিচারণ করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সংসদ সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়কসহ জেলা-উপজেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

এছাড়া, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও উপস্থিত ছিলেন।

সংক্ষিপ্ত জীবনী

বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের জন্ম রাউজান উপজেলার চিকদাইর ইউনিয়নের দক্ষিণ সর্তা গ্রামে। সূত্র মতে, আবদুল্লাহ আল নোমানের রাজনীতির শুরু ষাটের দশকে।

তিনি ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থেকে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০০১ সালে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি ছাত্র ইউনিয়নে যোগ দেন। পরে মেননপন্থী ছাত্র ইউনিয়নের চট্টগ্রাম মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক, বৃহত্তর চট্টগ্রামের সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ছাত্রজীবন শেষে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর হাত ধরে শ্রমিক রাজনীতিতে যুক্ত হন। তিনি পূর্ববাংলা শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ছিলেন এবং গোপনে ভাসানীপন্থী ন্যাপের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।

১৯৭০ সালে ন্যাপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মনোনীত হন এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি শুরুতে ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন।

পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠন করলে ১৯৮১ সালে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন এবং জীবনের শেষ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন।

ইএইচ

Link copied!