ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

প্রেমের ফাঁদে ফেলে আপত্তিকর ছবি তুলে করত ব্ল্যাকমেইল

মো. মাসুম বিল্লাহ

আগস্ট ১৯, ২০২২, ০১:৫০ এএম

প্রেমের ফাঁদে ফেলে আপত্তিকর ছবি তুলে করত ব্ল্যাকমেইল

প্রেমের ফাঁদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে প্রতারণা চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। চক্রের নারী সদস্যরা বাসায় ডেকে এনে জিম্মি করে আপত্তিকর ছবি তুলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।

গত বুধবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানার বার-তের মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন মোহাম্মদ মজনু, রওশন আরা রুমা ও আব্দুস সালাম।

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মোহসীন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এ চক্রের প্রধান মোহাম্মদ মজনু ও তার বান্ধবী রওশন আরা রুমা। রুমা মোবাইলে ভুলে টাকা চলে গেছে বলে কোনো ব্যক্তির সঙ্গে ভাব করে এবং একপর্যায়ে বাসায় ডেকে আনে। পরে মজনু চক্রের বাকি সদস্য নিয়ে ওই ব্যক্তিকে জিম্মি করে। এছাড়া আপত্তিকর ছবি তুলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।  

মোহাম্মদ মোহসীন বলেন, মজনু একটি বেকারিতে কর্মচারী হিসেবে কাজ করে। সেই দোকানেরই মালিক আল আমিন। গত ১১ জুলাই তাকে ফোন করে রুমা। চালাকি করে এর আগেই তার মোবাইলে ৫০ টাকা দিয়ে দেন তিনি। এরপর ভুলে ওই টাকা চলে গেছে বলে ভাব জমান।

এভাবে কয়েকদিন কথা বলার পর একদিন রুমা আল আমিনকে তার বাসায় দাওয়াত দেন। আল আমিন বাসায় যায়। যাওয়ার সময় মজনুকেও নিয়ে যায়। বাসায় যাওয়ার পর মজনু বাইরে যাবে বলে বেরিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে ডিবি পরিচয়ে কয়েকজন প্রবেশ করে তারা আল আমিনকে মারধর করে এবং রুমার সঙ্গে আপত্তিকর ছবি তোলে।

পরে ১০ লাখ টাকা দাবি করে তারা। টাকা না দিলে তাকে গুম করারও হুমকি দেয়। আল আমিন একপর্যায়ে তাদের সাড়ে তিন লাখ টাকা দেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরও ৩৭ হাজার টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়।

পরে পুলিশকে জানালে তাদের তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ৫৬ হাজার টাকাও উদ্ধার করা হয়। মজনু প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, তাদের চক্রে মোট আটজন সদস্য রয়েছে। তাদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান ওসি মোহাম্মদ মোহসীন।

 

Link copied!