ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

শর্তযুক্ত এলসি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ব্যাংক

রেদওয়ানুল হক

ডিসেম্বর ১৩, ২০২৩, ০৯:৫৩ এএম

শর্তযুক্ত এলসি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ব্যাংক

স্যাংশনের শর্তযুক্ত এলসি ঝুঁকিপূর্ণ, দোটানায় ব্যাংকাররা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালায় বড় শর্তের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই
ব্যাংক কোম্পানি আইনে গ্রাহকের স্বার্থ নষ্ট হয় এমন ঝুঁকি নেয়ার সুযোগ নেই

স্যাংশনের শর্ত থাকলে এলসি গ্রহণ উচিত নয়
—আনিস এ খান, সাবেক চেয়ারম্যান, এবিবি

ব্যবসায়ীদের উচিত ভিন্ন বাজার খোঁজা
—সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার, সাবেক এমডি, অগ্রণী ব্যাংক

ভালো বায়ার হলে ঝুঁকি নেয়া যেতে পারে
—ড. জাহিদ হোসেন, অর্থনীতিবিদ

স্যাংশনের শর্তযুক্ত এলসি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছে ব্যাংকগুলো। শর্তযুক্ত এলসি খোলা একদিকে যেমন ঝুঁকিপূর্ণ অপরদিকে ব্যবসায়িক স্বার্থ ও মালিক পক্ষের চাপ থাকে ব্যাংকারদের ওপর। বিষয়টি নিয়ে চাপা উত্তেজনা চলছে ব্যাংক খাতে। কিন্তু মুখ খুলতে নারাজ ব্যাংকের এমডিরা। তবে সাবেক ব্যাংকাররা মনে করেন, যেহেতু স্যাংশনের বিষয়টি একটি বড় শর্ত তাই এ ধরনের শর্ত থাকলে এলসি গ্রহণ করা উচিত হবে না। অর্থনীতিবিদদের মত, কিছুটা ভারসাম্যপূর্ণ। তারা বলছেন, ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য শর্ত পর্যালোচনা করে এবং বায়ারের আচরণ বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকি নিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালায় এ সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই। সব মিলিয়ে বিষয়টি নিয়ে দোটানায় আছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা।

পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান সম্প্রতি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় জানিয়েছেন, দেশের পোশাক খাতের প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ থেকে নানা ধরনের চাপ আসছে। তিনি বলেন, ‘ইউএস থেকে ইস্যু আছে আপনারা দেখেছেন যে প্রেসিডেন্ট মেমোরেন্ডাম সাইন করেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওরাও ভিজিট করে গেছে, সেটারও প্রেশার। ক্রেতারা এরই মধ্যে ক্লজ দিয়ে গেছে যে, স্যাংশন হলে পেমেন্ট তো দূরের কথা তারা গুডস নেবে না, গুডস দিলেও পেমেন্ট দেবে না। এই ক্লজে আমাদের ব্যাংক এলসি খুলবে না।’ জানা গেছে, বাংলাদেশ কোনো নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে পণ্য না নেয়া কিংবা অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত যুক্ত করে তৈরি পোশাকের ঋণপত্র দিয়েছে একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। এর পরই বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারুক হাসান বলেন, একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রথমবারের মতো ঋণপত্রের সাধারণ শর্তের মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশ কোনো নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে তারা পণ্য নেবে না। যদি পণ্য জাহাজীকরণের পরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলেও অর্থ দেবে না ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। 

এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলো কি করবে। শর্তযুক্ত এলসি এলে তা গ্রহণ করবে কিনা তা নিয়ে দোটানার মধ্যে রয়েছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় এ সংক্রান্ত সুুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা নেই। তবে ব্যাংক কোম্পানি আইনে গ্রাহকের স্বার্থ সুরক্ষার যে শর্ত দেয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী এ ধরনের এলসি খোলার সুযোগ নেই। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্যাংশনের শর্ত থাকলে এলসি গ্রহণ না করার পক্ষে মত দিয়েছেন বেসরকারি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান আনিস এ খান। তিনি আমার সংবাদকে বলেন, ‘কোনো ব্যাংকেরই স্যাংশনের শর্তযুক্ত এলসি খোলা উচিত নয়।’

অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক এমডি ও বিশিষ্ট ব্যাংকার সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদও মনে করেন, এ ধরনের শর্ত থাকলে কোনো অবস্থাতেই ব্যাংকের এলসি গ্রহণ করা উচিত নয়। তিনি আমার সংবাদকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে এ ধরনের শর্ত দেয়ারই সুযোগ নেই। যদি কেউ এ ধরনের শর্ত দেয় তাহলে ব্যবসায়ীদের উচিত অন্য ক্রেতা খোঁজা। ভবিষ্যতে ঝুঁকি থাকতে পারে এমন কোনো বাণিজ্যে ব্যাংকের জড়িত হওয়ার সুযোগ নেই।’ তবে বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, ব্যবসা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে ভালো বায়ার হলে ঝুঁকি নিতে হবে। কারণ অর্ডার ক্যানসেল করে দিলে ব্যবসা টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে যাবে। তিনি আমার সংবাদকে বলেন, ‘আমরা প্রথমত শর্ত উঠিয়ে নিতে অনুরোধ করতে পারি। সেটি সম্ভব না হলে বায়ারের পূর্বের আচরণ পর্যালোচনায় আনতে হবে। যদি সুযোগ-সন্ধানী না হয় তাহলে ঝুঁকি নেয়া যেতে পারে। নয়তো ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ‘আমি যদি ব্যাংকার হতাম, তাহলে ভালো বায়ার হলে ঝুঁকি নিতাম।’

বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে এখনই কোনো অবস্থানে যেতে চাচ্ছে না। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কাছে এখনো কেউ এমন পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে জানতে চায়নি। যেহেতু স্যাংশন কবে আসবে বা আসবে কিনা কিংবা শর্তযুক্ত এলসি আসা শুরু হয়েছে কিনা তা এখনো স্পষ্ট নয়; তাই পূর্বের নীতিমালার আলোকে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া উচিত বলে মনে করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক আমার সংবাদকে বলেন, ‘স্যাংশনের শর্তযুক্ত এলসি এলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট (এফইপিডি) থেকে জারিকৃত সার্কুলার অনুসরণ করবে ব্যাংকগুলো।’ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, বিদ্যমান সার্কুলারে এমন বড় শর্তের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু বলা নেই। বর্তমান নির্দেশনায় যেসব শর্ত রয়েছে সেগুলো বৈদেশিক বাণিজ্যের একাধিক বিষয়ের সমন্বয়জনিত বিষয়গুলো ধাপে ধাপে নিষ্পত্তির কথা বলা আছে। তবে এক্সটার্নাল বড় শর্তের বিষয়ে ব্যাংক কোম্পানি আইনের গ্রাহকের স্বার্থ সুরক্ষা সংক্রান্ত ১২৩ ধারা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ধারা অনুসরণ করলে স্যাংশনের শর্ত যুক্ত এলসি গ্রহণের সুযোগ নেই।  

প্রসঙ্গত, দেশের টালমাটাল অর্থনীতিকে গভীর সংকটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে স্যাংশন বা নিষেধাজ্ঞার হুমকি। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি পেয়েই এর প্রভাব শুরু হয়ে গেছে। ফলে রপ্তানি খাতে শঙ্কা ও হতাশা বিরাজ করছে। রাজনৈতিক প্রভাব তৈরির কথা বিবেচনা করে ব্যবসায়ীরা এতদিন চুপিসারে পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছিলেন। এখন শঙ্কার কথা স্পষ্ট করে বলতে শুরু করেছেন তারা। প্রধান রপ্তানি খাতে আঘাত আসা শুরু হয়েছে বলে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান। ফলে স্যাংশনের আগেই সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। ইতোমধ্যে রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের পতনে বৈদেশিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বিরাজমান। ধারাবাহিক ক্ষয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। জরুরি পণ্য আমদানিতে অব্যাহত রয়েছে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি। কূটনৈতিক অস্থিরতায় আইএমএফসহ দাতা গোষ্ঠীগুলোর অর্থছাড়ও বন্ধ হতে পারে। তাই রাজনৈতিক সমঝোতা না হলে স্যাংশন দেশের অর্থনীতিকে নাজুক পরিস্থিতিতে ফেলবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

তারা বলছেন, বাণিজ্যের বিধিনিষেধ এমন একটি ক্ষতিকর প্রক্রিয়া যা একটি দেশকে মুহূর্তেই অস্থির করে তুলতে পারে। বাংলাদেশের মতো আমদানি-নির্ভর দেশের ক্ষেত্রে এটি বেশি সমস্যার। কারণ রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে ব্যর্থ হলে আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে। বিদ্যুৎ, গ্যাস ও জ্বালানি তেলের মতো পণ্য আমদানি করতে হয় বাংলাদেশের। শিশুখাদ্যসহ প্রয়োজনীয় বহু পণ্য আমদানি হচ্ছে। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার ক্ষতিকর প্রভাব তুলে ধরে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘ব্যক্তির ওপর স্যাংশন বা সংস্থার ওপর স্যাংশন এটি ওদের ব্যাপার। এটাতে কিছু আসে-যায় না। কিন্তু বাণিজ্যের স্যাংশন অত্যন্ত বড় বিষয় বাংলাদেশের জন্য। একটিই মাত্র পণ্য। এর ওপর নতুন বিধিনিষেধ হলে অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা আসবে।’ 

নাজুক শ্রম পরিবেশ ও নিপীড়নের মতো নানা অজুহাতে বাণিজ্য নিষধাজ্ঞা আরোপের হুমকি এলেও বিষয়টি রাজনৈতিক। বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সৃষ্ট অনিশ্চয়তার ফলে এতে যুক্ত হয়েছে বিদেশি শক্তিগুলো। পশ্চিমাবিরোধী দেশগুলোর সহায়তা নিয়ে একতরফা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সরকার। অপরদিকে, গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার দাবি তুলে সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে ইউরোপ ও আমেরিকা। আগমী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেয় যুক্তরাষ্ট্র। বিরোধী দলগুলো এতে সাড়া দিলেও সরকারি দল বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছে। এরপরই একের পর এক নিষেধাজ্ঞার হুমকি আসতে শুরু করে। ইতোমধ্যে সামুদ্রিক প্রাণী ও এর মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র গত ১৬ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নতুন নীতি ঘোষণা করে। আনুষ্ঠানিকভাবে এ নীতি প্রকাশকালে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, যারা শ্রমিকদের অধিকারের বিরুদ্ধে যাবে, শ্রমিকদের হুমকি দেবে, ভয় দেখাবে, তাদের ওপর প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এতে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ টেনে আনা হয়। ফলে এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার হতে পারে— এমন বার্তা আসে ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে। গত ২০ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতির বিষয়ে ‘শঙ্কা’ প্রকাশ করে বাণিজ্যসচিবকে একটি চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়, শ্রম অধিকারবিষয়ক নতুন এ নীতির লক্ষ্যবস্তু হতে পারে বাংলাদেশ। কারণ, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে এই নীতি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্রের ওপর আরোপের সুযোগ রয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নও একই ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে। তাই একতরফা নির্বাচন অর্থনীতির জন্য কতটা খারাপ পরিণতি ডেকে আনতে পারে সে সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘ইচ্ছে পূরণের নির্বাচন শুভ ফল দেবে না’। বর্তমানে দেশ তিনটি সংকটে রয়েছে, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বৈদেশিক সম্পর্কজনিত সংকট। এ সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে যুক্তরাষ্ট্র তার বিদ্যমান আইনের আদেশ বলে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি রয়েছে। ইতোমধ্যে কল্পনা আক্তারের বিষয়টি সামনে এসেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে এটি কোনো কল্পনা নয়, এটি বাস্তব ‘কল্পনা’। বৈদেশিক সম্পর্কের অবনতির বিষয়ে তিনি বলেন, সরকারের সর্বোচ্চ জায়গা থেকে যেসব বাক্য ব্যবহার করা হয় তা কূটনৈতিক সম্পর্কে অস্বস্তি তৈরি করে।
 

Link copied!