ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে কব্জি কাটার ভিডিও ভাইরাল করতো তারা: র‍্যাব

মো. মাসুম বিল্লাহ

সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৩, ০৫:৫৪ পিএম

নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে কব্জি কাটার ভিডিও ভাইরাল করতো তারা: র‍্যাব

প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ও কব্জি বিচ্ছিন্ন করে টিকটকে ছড়িয়ে দিত একটি চক্র। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের সক্ষমতার জানান দিত।

এই চক্রের অন্তত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।  

র‌্যাব জানায়, হাতের কবজি কেটে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া গ্রুপের সাতজনকে গতকাল শুক্রবার থেকে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত বাগেরহাট ও রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-২ ও র‍্যাব-৬। তারা মোহাম্মদপুরে এক যুবকের কব্জি কেটে দেয়।

র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন আহমেদ খান (২২), মো. হাসান ওরফে গুটি হাসান (২৪), মো. হানিফ হোসেন জয় (২৪), রমজান (২৩), মো. রাজু (১৯), মো. রাফিদুল ইসলাম রানা ওরফে রাফাত (২৩) ও তুষার হাওলাদার (২৩)। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়।

শনিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সম্প্রতি এই গ্রুপের সদস্যরা রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আরমান নামের এক যুবকসহ বেশ কয়েকজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করার ভিডিও ধারণ করে টিকটকে ছড়িয়ে দেন।

আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র‍্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, আসামিরা রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য। তাদের গ্রুপে প্রায় ১৫-২০ সদস্য রয়েছে। তারা রাফাত, তুষার ও আনোয়ারের নেতৃত্বে বিগত চার-পাঁচ বছর এলাকায় নানা অপরাধ করছিলেন।

র‍্যাব জানায়, পূর্বশত্রুতার জেরে আসামি তুষার যুবক আরমানের বাঁহাতে চাপাতি দিয়ে কোপ দিয়ে কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন এবং রাফাত ধারালো চাপাতি দিয়ে কোপ দিয়ে আরমানের ডান হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন করেন। ইতোপূর্বেও তারা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে একই কায়দায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে হামলা করে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করতেন। পরে এসব নৃশংসতার ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দিতেন। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

আরএস

Link copied!