ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

পুরানো রূপে বরিশাল নদী বন্দর

আরিফ হোসেন, বরিশাল

আরিফ হোসেন, বরিশাল

জুলাই ১৬, ২০২২, ০৪:১৫ পিএম

পুরানো রূপে বরিশাল নদী বন্দর
  • যাত্রীদের উপচে পরা ভিড় লঞ্চে

আগের চরিত্রে ফিরে এসেছে বরিশালের লঞ্চগুলো। উপচে পরা ভিড়ে যাত্রীর সাথে চলছে দর কষাকষি। কেবিন ফাঁকা নেই কোথাও। সোফা ডেক পরিপূর্ণ। আর এই সুযোগে আবারো ৩৫০ টাকা ডেকের ভাড়া কাটতে বাধ্য হচ্ছেন বলে অভিযোগ যাত্রীদের। 

সরেজমিনে শুক্রবার (১৫ জুলাই) সন্ধ্যায় ও শনিবার দুপুরে বরিশাল নৌ বন্দরে দেখা গেছে এই চিত্র। ঘাটে অপেক্ষমাণ বেশ কয়েকটি লঞ্চের স্টাফ কেবিনের ভাড়া চাওয়া হচ্ছে সেমি ডাবল তিন হাজার টাকা। ডেক ভাড়া নিয়ে তর্কতর্কি চলছিল যাত্রীদের সাথে। ৩৫০ টাকা করে আগাম টিকিট কেটে লঞ্চে চড়ার নিয়ম নিয়ে শুরু তর্কাতর্কি। পরে বড় লঞ্চ ৩০০ টাকা ও ছোট লঞ্চে ২৫০ টাকা ধার্য হয়েছে। 

একজন যাত্রী শহীদুল বলেন, কয়দিন আগেও ২০০ টাকা করে ডেকে লোক পায়নি। আর এখন ভিড় দেখেই আগের চরিত্রে ফিরে এসেছে এরা। 

এদিকে সুন্দরবন লঞ্চ কর্তৃপক্ষের পরিচালক পিন্টু বলেন, ছোট লঞ্চে ভাড়া কমছিলো। আমাদের ভাড়া আগে যা ছিলো এখনো তা ই আছে। কেবিন ও সোফা আগামী ২০ জুলাই পর্যন্ত ফাঁকা নেই বলে জানান তিনি। 

নদীবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই বরিশাল নদীবন্দরে যাত্রীদের আনাগোনা শুরু হয়। বিকেল নাগাদ গোটা নদী বন্দর এলাকা যাত্রীতে ভরে যায়। আর সন্ধ্যার মধ্যেই বন্দরে যেন কোনো লঞ্চেই তিল ধরানোর ঠাই ছিল না। শনিবার দুপুরেও যাত্রীদের চাপ অনেকটা বেশি দেখা যাচ্ছে। 

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বরিশাল নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, শুক্রবার বরিশাল নৌ-বন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ১৬টি লঞ্চ ছেড়েছে। এতে প্রায় ২০ হাজার যাত্রী ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। শনিবারও যাত্রীদের চাপ বেশি লক্ষ করা গেছে। 

বরিশাল সদর থানা নৌ পুলিশের সদস্যরা জানান, ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া প্রত্যেকটি লঞ্চের ছাদও যাত্রীতে পরিপূর্ণ ছিল। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসে যাত্রী বোঝাই লঞ্চগুলোকে ঘাট ত্যাগে বাধ্য করেছেন। এদিকে যাত্রীদের অভিযোগ স্বাভাবিক দিনের চেয়ে লঞ্চের ভাড়া বেশি নেওয়া হয়েছে। 

কেএস 

Link copied!