ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

বঙ্গোপসাগরে ২৬ ট্রলারে ডাকাতি

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

জুলাই ৩০, ২০২২, ০১:৪২ পিএম

বঙ্গোপসাগরে ২৬ ট্রলারে ডাকাতি

পটুয়াখালীর সাগরকন্যা খ্যাত কুয়াকাটার বঙ্গোপসাগরে ২৬ টি মাছধরা ট্রলারে ডাকাতির অভিযোগ উঠেছে। এ সময়ে ৯ জেলেসহ ‘এফবি ভাই ভাই‍‍` নামের একটি ট্রলার ডুবিয়ে দিয়েছে ডাকাতদল। 
শুক্রবার (২৯ জুলাই) সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত সোনারচর সংলগ্ন গভীর সাগরের ছয়বাম (৬০ নটিক্যামাইল) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (২৯ জুলাই) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহিপুর মৎস্য আড়তদার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ রাজা।

জানা গেছে, ডুবিয়ে দেয়া  ট্রলারের এক জেলেকে উদ্ধার করেছে ‘মা বাবার দোয়া নামের অপর একটি ট্রলার। বাকি ৮ জেলে অন্য একটি ট্রলারে আশ্রয় নেন।

ডুবিয়ে দেয়া ‘এফবি ভাই ভাই‍‍` ট্রলারের জেলে মহিপুরের নিজামপুর গ্রামের ছালাম মিয়া বলেন, ২২ থেকে ২৩ সদস্যের একটি ডাকাতদল বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে আমাদের ট্রলারে হামলা চালায়। এ সময় ডাকাতরা ট্রলারে থাকা মাছসহ সব মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং আমাদের ট্রলারটি ডুবিয়ে দেয়। এসময় তারা আরো কয়েকটি ট্রলারে ডাকাতি করে। পরে মা বাবার দোয়া নামের ট্রলার আমাদের উদ্ধার করে। কিন্তু এর আগে ডাকাতরা ওই ট্রলারেরও সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে য়ায়।

এফবি মা বাবার দোয়া ট্রলারের মালিক মহিপুরের নিজামপুর গ্রামের ইউসুফ মিয়া বলেন, আমার ট্রলারে ১৫ জন স্টাফ ছিলো। ডাকাতদল সবাইকে মারধর করেছে। সব মালামাল নিয়ে গেছে।

ওই ট্রলারের মাঝি জিয়া মিয়া বলেন, ‘ডাকাতদল ট্রলারে উঠেই আমাদের মারধর করতে শুরু করে। আমাদের ট্রলারের সব মালামাল নিয়ে যায়। কোনমতে জানটা নিয়ে ফেরত এসেছি।’

মহিপুর মৎস্য আড়তদার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ রাজা বলেন, গভীর সাগরে ডাকাতদল ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ডাকাতি হওয়া ট্রলারের মধ্যে ২ টি রাঙ্গাবালির চরমোন্তাজের, ৩ টি মহিপুরের ও বাকিগুলো বিভিন্ন এলাকার।

নিজামপুর কোষ্টগার্ডের কন্টিজেন্ট কমান্ডার মো. আরিফ বলেন, আমরা এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের বলেন, এ ঘটনা আমার এরিয়ার মধ্যে না।

পটুয়াখালী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।

কেএস 

Link copied!