Amar Sangbad
ঢাকা রবিবার, ০৫ মে, ২০২৪,

সরকারি স্বরূপকাঠি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পুনর্মিলনী

নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

এপ্রিল ২৫, ২০২৩, ০৭:৫০ পিএম


সরকারি স্বরূপকাঠি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পুনর্মিলনী

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার ঐতিহ্যবাহি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি স্বরূপকাঠি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তনীদের পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৯৬ বছরের ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, প্রতিষ্ঠাতা পরিবার, পরিচালনা কমিটির সদস্য ও সদস্যদের পরিবার, প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষকদের সমন্বয়ে এ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।

গতকাল সোমবার দিনব্যাপি বিদ্যালয়ে মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে অংশ নেন সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রিয় সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী খান পান্না, সাবেক সচিব এম সামসুল হক, সরকারি স্বরূপকাঠি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর একেএম সামসুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, সাবেক সহকারী প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাই, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম মুইদুল ইসলাম, সাবেক পৌর মেয়র মো. শফিকুল ইসলাম ফরিদ।

পুনর্মিলনী উদযাপন কমিটির  আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথিবর্গ ছাড়াও স্মৃতিচারণ করে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রবীন প্রাক্তন ছাত্র বিধুভূষন দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. রেবেকা সুলতানা, মেজর (অব.) দেলোয়ারা, ইডেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সিনিয়র শিক্ষক অধ্যাপক নুরুন্নাহার, প্রাক্তন ছাত্র প্রাণি সম্পদ বিভাগের উপপরিচালক ডা. নুরুল আলম, ডা. নাসির আহম্মেদ, প্রাক্তন শিক্ষার্থী ঢাকাস্থ স্বরূপকাঠি কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির, মো. শাহীন, মোসা মরফিয়া, তাহেরুল কবির দোলন, অ্যাডভোকেট বিপুল নারায়ন চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান রনি দত্ত জয়, নারী ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস জাহান, প্রধান সমন্বয়ক পৌর মেয়র গোলাম কবির, সমন্বয়ক শশাঙ্ক রঞ্জন সমদ্দার, সদস্য সচিব মো. ওয়াহিদুজ্জামান মানিক প্রমুখ।

জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে প্রথমেই একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর দিনভর স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সতীর্থদের আড্ডা আর খোশগল্পে দিনটি উপভোগ করেন হাজার হাজার অংশগ্রহনকারী। রাতে ব্যান্ড শো এবং র‍্যাফেল ড্রয়ের মধ্যদিয়ে ওই ঝমকালো অনুষ্ঠান শেষ হয়।

এআরএস

Link copied!