ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

আধিপত্য বিস্তার ও পদ্মায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩০

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

মার্চ ২৭, ২০২৪, ০৯:৩১ পিএম

আধিপত্য বিস্তার ও পদ্মায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩০

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরে আধিপত্য বিস্তার করে পদ্মা নদীতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বিজয়ী ও পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে। আহতদের শরীয়তপুর, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল ৮ টার দিকে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার কাঁচিকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ মাথাভাঙা এলাকায় এ সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর কয়েক ঘণ্টা ব্যাপী সংঘর্ষ চলতে থাকে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ মার্চ কাঁচিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চশমা প্রতীকের প্রার্থী এইচ এম কামরুল ইসলামকে মাত্র ৬৭ ভোটে হারিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় আনারস প্রতীকের প্রার্থী  নুরুল আমিন দেওয়ান। আধিপত্য বিস্তার করতে পরাজিত তিন প্রার্থী এইচ এম কামরুল ইসলাম, ফজলুল হক কাওসার মোল্লা ও আব্দুল হাই খান একসঙ্গে জোট বাঁধেন। এরপর গত সোমবার পদ্মা নদীতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এইচ এম কামরুল ইসলামের সমর্থক হাওলাদার গ্রুপের ককন হাওলাদার, ইউপি সদস্য আহমেদ আলী মৃধা, রিপন ব্যাপারী ও রফিক মৃধারা বিজয়ী চেয়ারম্যান নুরুল আমিন দেওয়ানের সমর্থক নজির খার বাড়িতে হামলা চালায়। এরপর থেকে দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। আজ বুধবার সকাল ৭ টার দিকে নুরুল আমিন দেওয়ানের সমর্থক জনি দেওয়ানের বাড়িতে প্রথমে হামলা চালায় প্রতিপক্ষ। এরপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে আল আমিন দেওয়ান, নজরুল খান, সোনা মিয়া দেওয়ানসহ উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়। আহতদের শরীয়তপুর, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এইচ এম কামরুল ইসলাম বলেন, দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে এতটুকুই জানি। তবে কি নিয়ে এই সংঘর্ষ হয়েছে বা কতজন আহত হয়েছে আমার জানা নেই।

কাঁচিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন দেওয়ান বলেন, পরাজয় মেনে নিতে না পেরে আমার সমর্থক দক্ষিণ মাথাভাঙ্গা গ্রামের নজরুল ইসলাম খানের বাড়িতে হামলা করেছে। ওরা বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় মারামারির প্রস্তুতি নিয়েছিল।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে সখিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পরাজিত ও বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে প্রায় ২০ থেকে ৩০ জনের মতো আহত হয়েছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে পুলিশ। এঘটনায় মামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরএস

Link copied!