ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

কুষ্টিয়ায় রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

নজরুল ইসলাম মুকুল, কুষ্টিয়া

নজরুল ইসলাম মুকুল, কুষ্টিয়া

মে ২৮, ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম

কুষ্টিয়ায় রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

কুষ্টিয়ায় ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে দুইজন কৃষি শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। 

বুধবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. হোসেন ইমাম।

প্রথম ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার (২৭ মে) গভীর রাতে। দৌলতপুর উপজেলার গবরগাড়া গ্রামের বাসিন্দা আশরাফুল হোসেন কালু (৩৫) স্থানীয় একটি আম বাগানে গেলে সেখানে রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ের শিকার হন। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (২৮ মে) ভোররাতে তার মৃত্যু হয়। আশরাফুল কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।

দ্বিতীয় ঘটনাটি ঘটে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে। কুমারখালী উপজেলার চর জগন্নাথপুর গ্রামের কামরুল প্রামানিক (৫০) স্থানীয় একটি কলা বাগানে কাজ করার সময় রাসেলস ভাইপার সাপে কামড় খেয়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। তিনিও কৃষিকাজে নিয়োজিত ছিলেন।

মৃত কামরুলের ভাতিজা বিপুল প্রামানিক জানান, “চাচা সকালে কলা বাগানে কাজ করতে গিয়ে সাপে কামড় খাওয়ার পর সাপটিকে মেরে হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও শেষ রক্ষা হয়নি।”

এদিকে আশরাফুল হোসেনের স্বজনরাও জানান, রাতে আম বাগানে কাজ করতে গিয়ে তিনি সাপের কামড়ের শিকার হন।

আরএমও ডা. হোসেন ইমাম বলেন, “রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল দুজনকে। যথাযথ চিকিৎসা দেওয়া হলেও তারা মারা যান। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”

স্থানীয়দের অভিযোগ, গ্রামীণ এলাকায় সচেতনতার অভাব এবং পর্যাপ্ত অ্যান্টিভেনম না থাকায় সাপের কামড়ে মৃত্যুর হার বাড়ছে। তারা দ্রুত প্রতিরোধমূলক উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

ইএইচ

Link copied!