ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫
Amar Sangbad

পলাতক চেয়ারম্যান ‘ফেরেনি’, সরকারি চাল তোলেন নিরাপত্তা কর্মী!

ইন্দুরকানী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি:

ইন্দুরকানী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি:

জুন ২২, ২০২৫, ০৩:১৯ পিএম

পলাতক চেয়ারম্যান ‘ফেরেনি’, সরকারি চাল তোলেন নিরাপত্তা কর্মী!

নাশকতার তিন মামলায় পলাতক চেয়ারম্যান এলাকায় ফিরেননি, কিন্তু তার নামে বরাদ্দকৃত কাবিখা প্রকল্পের এক টন ৮০০ কেজি সরকারি চাল খাদ্যগুদাম থেকে তুলে বিক্রি করে দিয়েছেন উপজেলা খাদ্য অফিসের নিরাপত্তা কর্মী মো. নাজমুল কবির।

ঘটনাটি ঘটেছে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায়। অভিযোগ উঠেছে, গোপনে অফিসের বিতরণ রেজিস্টার নিয়ে নাজমুল কবির পুরোনো ডিও’র কাগজপত্রে চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর সংযুক্ত করে চাল উত্তোলন করেন। এতে সহযোগিতা করেন খাদ্যগুদামের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।

উপজেলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২০ জুন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে পাড়েরহাট ইউনিয়নে একটি কাবিখা প্রকল্পে ১.৮ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় তখন চাল উত্তোলন হয়নি।

তবে পরে, একই বছরের ৫ আগস্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান শাওন তালুকদারের বিরুদ্ধে তিনটি নাশকতার মামলা হয়। তার পর থেকেই তিনি পলাতক।

অভিযোগ রয়েছে, গত ১৭ জুন নিরাপত্তা কর্মী নাজমুল কবির অফিসের কাউকে না জানিয়ে বিতরণ রেজিস্টার নিয়ে পলাতক চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর ‘সংগ্রহ’ করেন এবং ওই চাল খাদ্য গুদাম থেকে তুলে বিক্রি করে দেন।

খাদ্যগুদামের (ওসি এলএসডি) আব্দুস সালাম বলেন, ‘কাবিখা প্রকল্পের এক টন আটশত কেজি চাল এক বছর ধরে গুদামে ছিল। নাজমুল (খাদ্য অফিসের নিরাপত্তা কর্মী) অফিস থেকে কাগজ নিয়ে চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরসহ ডিও জমা দেয়। পরে তার লোকজন চাল নিয়ে যায়।’

এ বিষয়ে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা কে এম মামুনুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি জানি না। আগের কর্মকর্তা হয়তো ছাড় দিয়েছেন। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অভিযুক্ত নিরাপত্তা কর্মী নাজমুল কবির নিজের সংশ্লিষ্টতা স্বীকার করে বলেন, চেয়ারম্যানের ডিও ছিল, আমি তার স্বাক্ষর এনে গুদামে জমা দিই। পরে তার লোকজন চাল নিয়ে যান।

জেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, ঘটনার বিষয়ে জেনেছি। তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিআরইউ

Link copied!