ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

রাজবাড়ীতে ব্যাংক হিসাব হ্যাক করে ৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ: ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রাজবাড়ী প্রতিনিধি

রাজবাড়ী প্রতিনিধি

আগস্ট ১১, ২০২৫, ০৬:৫৮ পিএম

রাজবাড়ীতে ব্যাংক হিসাব হ্যাক করে ৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ: ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রাজবাড়ীতে ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে সৌদি প্রবাসী মো. বাবুল হোসেনের ৯ লাখ ১ হাজার ৭৩০ টাকা গায়েব হওয়া নিয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। 

সোমবার এ ঘটনায় রাজবাড়ীর মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ট্রাইব্যুনাল আদালতে ৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলাটি দায়ের করেছেন বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের গাড়াকোলা গ্রামের মো. আমিন উদ্দিন খানের ছেলে ও সৌদি প্রবাসী মো. বাবুল হোসেন। 

মামলার আসামিরা হলেন— যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের রায়পুরের খান ফার্মেসীর আবু দাউদ, মনিরামপুর উপজেলার দুর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের দুর্বাডাঙ্গার নিঝুম টেলিকমের মো. হাইসাম খান, নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের চিলাহাটির নিঝুম টেলিকমের মিসেস খাতেজা খাতুন, আদিতমারী উপজেলার শারপুকুর ইউনিয়নের শারপুকুরের স্নিগ্ধা ফার্মেসীর মো. আলামিন ইসলাম, রংপুর জেলা সদরের সদ্যপুশকরণী গ্রামের ছায়ারংয়ের মো. রেজোয়ান ছাগির।

মামলার বাদী মো. বাবুল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন এবং সেখানে সঞ্চিত টাকা ব্র্যাক ব্যাংক রাজবাড়ী শাখায় জমা রাখেন। গত ১৬ জুলাই দেশে ফেরেন। ৩০ জুলাই ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের সময় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাকে জানান, তার হিসাবের কাঙ্খিত পরিমাণ টাকা নেই। পরে ব্যাংকের হিসাব বিবরণী যাচাই করলে দেখা যায়, গত ২১ জানুয়ারি থেকে তার মোট ৯ লাখ ১ হাজার ৭৩০ টাকা বিভিন্ন আসামীর নামে স্থানান্তরিত হয়েছে। 

এর মধ্যে— আবু দাউদের নামে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, মো. হাইসাম খানের নামে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, মিসেস খাতেজা খাতুনের নামে ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা, মো. আলামিন ইসলামের নামে ২৫ হাজার টাকা, মো. রেজোয়ান ছাগিরের নামে ১ লাখ ৩১ হাজার ৭৩০ টাকা।

বাবুল হোসেন জানান, প্রবাসে থাকার কারণে তিনি তাদের নামে কোনো চেক বা মালামাল ক্রয় করেননি। ব্যাংকের হিসাব বিবরণী ও প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আসামীরা যোগসাজসে ব্যাংকিং ও ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাক করে ফিশিংয়ের মাধ্যমে প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে অর্থ স্থানান্তর করেছে।

মামলার বিষয়ে আসামীদের একাউন্টে ব্যবহৃত নাম্বারে ফোন করা হলেও একাধিকবার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

বাদীপক্ষের আইনজীবি অ্যাডভোকেট আহসান হাবীব নিউটন বলেন, মামলাটি গ্রহণের পর শুনানী শেষে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ জয়নাল আবেদীন তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এবং অফিসার ইনচার্জ সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।

ইএইচ

Link copied!