ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

আফরোজা বেগম হত্যাকাণ্ড: খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

আগস্ট ২০, ২০২৫, ০৫:৪৩ পিএম

আফরোজা বেগম হত্যাকাণ্ড: খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি

কুড়িগ্রাম জেলার ঘোগাদহ ইউনিয়নের সোনালীকুটি গ্রামে আফরোজা বেগম হত্যার বিচার ও খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বুধবার সকাল ১১টায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতের বড় ছেলে মো. রবিউল অভিযোগ করেন, জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে গত ১৩ আগস্ট ১নং আসামি মোছা. জোহরা বেগমের নেতৃত্বে একদল আসামি তার মাকে মারধর করে। পরদিন রাতে পরিকল্পিতভাবে আসামিরা তাকে হত্যা করে ঘরের দরজায় ফাঁস দিয়ে ঝুলিয়ে রাখে এবং মিথ্যা অপবাদ ছড়ায় যে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

রবিউল আরও অভিযোগ করেন, তার মায়ের মৃত্যুর ঘটনা আত্মহত্যা হিসেবে দেখানোর জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান ও পুলিশ সদস্যরা জোরপূর্বক জিডির কাগজে স্বাক্ষর নেন। পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ওই জিডির কপি উদ্ধার করা সম্ভব হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আফরোজা বেগম হত্যায় জড়িত আসামিদের তালিকাও প্রকাশ করা হয়। 

তারা হলেন— মোছা. জোহরা বেগম, মোছা. নাসিমা খাতুন, মোছা. হাসিনা বেগম, মোছা. ফরিদা বেগম, মোছা. জোসনা বেগম, মো. লাল মিয়া, মো. হামিদুল ইসলাম, মো. আরিফ হোসেন, মো. মাহবুর রহমান, মো. শাহাবুদ্দিন ও মো. সালাম।

প্রাথমিকভাবে নিহতের বোন মোছা. বকুল বেগম কর্তৃক থানায় দেওয়া জিডিতে আফরোজা বেগমের মৃত্যু আত্মহত্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। 

জিডিতে বলা হয়, ১৪ আগস্ট রাত ১২টা থেকে ভোরের মধ্যে আফরোজা বেগম শয়নকক্ষে ওড়না দিয়ে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ওই জিডির ভিত্তিতে কুড়িগ্রাম থানা একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করে।

তবে পরবর্তীতে নিহতের ছোট ভাই আদালতে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ করেন, আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে মারধর ও নির্যাতনের মাধ্যমে তার বোনকে হত্যা করেছে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা লোহার রড, বাঁশের লাঠি, ছোরা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আফরোজা বেগমকে আঘাত করে গুরুতর জখম করে। এরপর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ঘটনাকে আত্মহত্যা হিসেবে চালানোর চেষ্টা করা হয়। এছাড়া, লাশ দাফনের আগে স্থানীয় চেয়ারম্যান ভুল বোঝিয়ে তড়িঘড়ি করে অপমৃত্যুর মামলায় স্বাক্ষর করান।

আদালতে দায়ের করা মামলায় নিহতের পরিবার আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

ইএইচ

Link copied!