ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

১২০ কোটির দুর্নীতির প্রতিবেদন: সেপটিক ট্যাঙ্কে মিললো সাংবাদিকের লাশ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জানুয়ারি ৫, ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম

১২০ কোটির দুর্নীতির প্রতিবেদন: সেপটিক ট্যাঙ্কে মিললো সাংবাদিকের লাশ

১২০ কোটি টাকার দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করায় ভারতের মুকেশ চন্দ্রকর (২৮) নামে এক সাংবাদিককে হত্যার পর সেপটিক ট্যাঙ্কে লাশ রাখার অভিযোগ উঠেছে এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার দেশটির ছত্তীসগড়ের বিজাপুরের সাংবাদিক মুকেশ চন্দ্রকর লাশ অভিযুক্ত ঠিকাদার সুরেশ চন্দ্রশেখরের বস্তার জেলার বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। খবর এনডিটিভির।

জানা গেছে, কর্ণাটক রাজ্যের বিজাপুর শহরের সাংবাদিক মুকেশ একটি সর্বভারতীয় সাংবাদমাধ্যমে কাজ করতেন। ১২০ কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন তিনি। এই প্রকল্পে কীভাবে দুর্নীতি হচ্ছে, দুর্নীতির মাথা কে, তা নিয়ে একের পর এক তথ্য প্রকাশ্যে আনেন। দুর্নীতিতে নাম উঠে আসে ঠিকাদার সুরেশ চন্দ্রশেখরের। দুর্নীতির খবর প্রকাশ্যে আসতেই ওই ঠিকাদারের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেয় প্রশাসন।

মুকেশের ভাই চন্দ্রকরও সাংবাদিক। মুকেশের ভাইয়ের দাবি, ১২০ কোটি টাকার দুর্নীতির খবর করার পর থেকেই লাগাতার হুমকিবার্তা পাচ্ছিলেন। আর সেই হুমকি আসছিল ঠিকাদার সুরেশ এবং আরও তিন জনের কাছ থেকে। মুকেশ নিখোঁজ হওয়ার পর পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগপত্রে ঠিকাদার সুরেশের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তোলেন।

পুলিশ জানিয়েছে, ঠিকাদারের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার হয় সাংবাদিকের দেহ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করে সেপটিক ট্যাঙ্কের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

বিজাপুরের পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র যাদব বলেছেন, ‘মোবাইলের অবস্থান চিহ্নিত করে ঠিকাদার সুরেশের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে মুকেশের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মুকেশের মরদেহের একাধিক আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। মূলত যে জায়গা থেকে সাংবাদিকের দেহ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে ঠিকাদারের কর্মীরা থাকেন। সেই সব কর্মী এবং ঠিকাদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক কোনও খবরের সঙ্গে মুকেশের মৃত্যুর যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে। এই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

ইএইচ

Link copied!