ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কাশ্মীর হামলাকারীদের কঠোর বার্তা অমিতশাহের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

মে ১, ২০২৫, ০৯:৫১ পিএম

কাশ্মীর হামলাকারীদের কঠোর বার্তা অমিতশাহের

কাশ্মীরে হামলার ঘটনায় জড়িতদের উদ্দেশে কড়া সতর্কবার্তা দিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

তিনি বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যায় জড়িতদের প্রত্যেককে খুঁজে বের করবে ভারত। খবর এনডিটিভির।

স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের জন্য এখনও খারাপ সময় আসেনি। পেহেলগামে যারা ঘৃণ্য সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে তাদের রেহাই দেওয়া হবে না। আমরা পেহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার প্রতিটি অপরাধীকে খুঁজে বের করব। ভেবো না যে ২৬ জনকে হত্যা করে তোমরা জিতেছ। তোমাদের প্রত্যেককে জবাবদিহি করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘হার ব্যক্তি কো চুন চুন কে জবাব ভি মিলেগা, জবাব ভি দিয়া জায়েগা... এটাই নরেন্দ্র মোদী সরকার; কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না। এই দেশের প্রতিটি ইঞ্চি থেকে সন্ত্রাসবাদকে মূলোৎপাটন করা আমাদের সংকল্প এবং এটি অর্জন করা হবে।

২২ এপ্রিল সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের স্মরণে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনা, মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা কিছু সময় নীরবতা পালন করেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং বোরোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিলের প্রধান নির্বাহী সদস্য প্রমোদ বোরোও দিল্লির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জবাব দিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কখন, কোথায়, কীভাবে হামলা চালানো হবে তা ঠিক করতে সশস্ত্র বাহিনীকে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী মোদি নিজ বাসভবনে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল অনিল চৌহান-সহ তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন। সেখানেই মোদি স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছেন যে, যখন খুশি, যেখানে খুশি পেহেলগামে হামলার বদলা নিতে পারে ভারতীয় সেনা, বিমান ও নৌ-বাহিনী। কীভাবে হামলা চালানো হবে, কীভাবে পরিকল্পনা করা হবে- সে সব সিদ্ধান্তও স্বাধীনভাবেই নেবে এই তিন বাহিনী। 

দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সর্বশেষ সবচেয়ে বড় উত্তেজনা দেখা দেয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যখন ভারত জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) একটি কনভয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলার প্রতিশোধ নিতে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের (পিওকে) গভীরে একটি সন্ত্রাসী শিবিরে বোমা হামলা চালায়।

আরএস
 

Link copied!