ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ভারতের পোশাক রপ্তানি সংকটের মুখে: অর্ডার যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তানে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আগস্ট ১০, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

ভারতের পোশাক রপ্তানি সংকটের মুখে: অর্ডার যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তানে

নতুন শুল্ক আরোপের কারণে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি সংকটের মধ্যে পড়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্কের ফলে বিশ্ববাজারে ভারতের পোশাকের চাহিদা কমতে শুরু করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের কারণে নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো ভারতে অর্ডার স্থগিত বা বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভিয়েতনামের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশে স্থানান্তর করছে।

তামিলনাড়ুর তিরুপ্পুরসহ বিভিন্ন টেক্সটাইল কেন্দ্রে শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব স্পষ্ট, যেখানে কয়েক লক্ষ শ্রমিকের কর্মসংস্থান ঝুঁকির মুখে। 

রপ্তানিকরা বলছেন, মার্কিন ক্রেতারা অর্ডার স্থগিত করছেন বা অন্যান্য দেশে সরিয়ে নিচ্ছেন। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে ভারতীয় পণ্যের দাম বেড়ে গিয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশটির পোশাক শিল্প।

তিরুপ্পুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম সুব্রাহ্মনিয়ান বলেন, শুল্কের এই বাড়তি চাপ মুনাফা অনেকাংশে শূন্য করে দিচ্ছে এবং শ্রমিকদের চাকরির নিরাপত্তা নষ্ট হতে পারে। ভারতের শুল্কের তুলনায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার শুল্ক অনেক কম হওয়ায় ক্রেতারা সস্তা বিকল্পের দিকে ঝুঁকছে।

টেক্সটাইল খাতের বিশ্লেষকরা পূর্বাভাস দিচ্ছেন, শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মার্কিন বাজারে ভারতের তুলা ও নিটওয়্যার পোশাকের অর্ডার ৪০-৫০ শতাংশ কমে যেতে পারে, যা বড় সংকটের ইঙ্গিত। পাশাপাশি হোম টেক্সটাইল খাতেও ক্রেতাদের অর্ডার বিলম্বিত ও স্থগিত হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতকে তুলা আমদানির শুল্ক কমানো এবং জিএসটি নীতির পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে, নয়তো আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতের অবস্থান আরও দুর্বল হবে। তারা যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেট শেয়ার হারানোর আশঙ্কা করছেন, যেখানে বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম ও পাকিস্তান ইতিমধ্যে ভালো অবস্থানে রয়েছে।

তিরুপ্পুরের রপ্তানিকারকরা আশঙ্কা করছেন, এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে বিশাল সংখ্যক শ্রমিকের চাকরি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে এবং ভারতের টেক্সটাইল শিল্পে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হবে।

সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

ইএইচ

Link copied!