ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কায় যেসব জেলা

মো. মাসুম বিল্লাহ

মে ১৩, ২০২৩, ০২:২৫ পিএম

জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কায় যেসব জেলা

উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ছয় জেলায় হতে পারে জলোচ্ছ্বাস। জেলাগুলো হলো- চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, ভোলা ও বরগুনা।

শনিবার (১৩ মে) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির বাস্তবায়ন বোর্ডের জরুরি সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

তিনি বলেন, গতকাল শুক্রবার (১২ মে) সকালে ‘মোখা’ অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়। এটি এখনো উত্তর ও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে, আশঙ্কা করছি, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় আঘাত হানবে। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, ভোলা ও বরগুনাসহ বিভিন্ন এলাকায় জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।

জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা নিয়ে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেকনাফ ও কক্সবাজারের জন্য সুনির্দিষ্ট করে দুই-তিন মিটার উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। আর চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, বরগুনা এবং ভোলার জন্য দুই মিটারের কম উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।

তিন মিটারের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হলে আশ্রয়কেন্দ্রের লোকজনের জন্য একটি আশঙ্কা থেকে যায় বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড়টি রোববার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে আঘাত হানতে পারে। এখন পর্যন্ত যে দূরত্ব আছে, আগামীকাল সকাল থেকেই উপকূল স্পর্শ করতে থাকবে এটি।

এনামুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান, পথ ও গতি বিবেচনা করে আমরা স্থির করেছি, কক্সবাজার বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে। আর চট্টগ্রাম ও পায়রা বন্দরে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত থাকবে। মংলায় থাকবে চার নম্বর সতর্ক সংকেত।

১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত কখন থেকে কার্যকর হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, শনিবার দুপুর আড়াইটা থেকে এটি কার্যকর হবে। এখন সেন্টমার্টিনের সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হলেও চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের শতভাগ আনা সম্ভব হয়নি।

এইচআর

Link copied!