ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চূড়ান্ত নিয়োগের দাবিতে নিয়োগ বঞ্চিত প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৫, ০৪:১০ পিএম

চূড়ান্ত নিয়োগের দাবিতে নিয়োগ বঞ্চিত প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

সুপারিশপ্রাপ্ত ৩য় ধাপের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক চূড়ান্ত নিয়োগের দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৬ হাজার ৫৩১ জন নিয়োগ বঞ্চিতরা।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা।

এ সময় ‘তুমি কে আমি কে, শিক্ষক শিক্ষক ‘, ‘জেগেছে রে জেগেছে, শিক্ষক সমাজ জেগেছে ‘, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন তারা।

আন্দোলনরত শিক্ষকরা বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩ বিজ্ঞপ্তি তিনটি ধাপে দেওয়া হয়েছিল। ১ম ও ২য় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম এবং অপেক্ষমাণ তালিকা থেকেও নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। কিন্তু ৩য় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ নিয়ে চলছে টালবাহানা। ৩য় ধাপের ২০২৩ সালের ১৪ জুন তারিখের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২৪ সালের ২৯ মার্চে। যার ফলাফল প্রকাশ করা হয় ২১ এপ্রিল এবং ১২ জুন ভাইভা সম্পন্ন হয়। পরবর্তীতে আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক ৩১ অক্টোবর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ৬ হাজার ৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে সুপারিশ প্রাপ্ত হন।

তারা আরও বলেন, যারা সুপারিশপ্রাপ্ত হয়নি, তাদের মধ্যে ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এরই প্রেক্ষিতে ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত হয়ে যায়।

নিয়োগ বঞ্চিতরা বলেন, গত ১৪ জানুয়ারি প্রাইমারি ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায়ের সঙ্গে আমাদের প্রতিনিধি দল দল দেখা করলে তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন সুপারিশপ্রাপ্ত ৬ হাজার ৫৩১ জন শিক্ষকের মধ্যে সবার নিয়োগ চূড়ান্ত হবে, কেউ বাদ যাবে না। কিন্তু ইতিমধ্যে চেম্বার জজ আদালত, আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্টে ৭টি শুনানির পর চূড়ান্ত জাজমেন্টে চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি ফলাফল বাতিল ঘোষণা করেন।

দ্রুত সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত নিয়োগের দাবি জানিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষকরা বলেন, দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে।

আরএস

Link copied!